তাই আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে আজ কম্পিউটার নেটওয়ার্ক (Network) নিয়ে কিছু বিষয় শেয়ার করবো। প্রথমেই বলে নেই যে, এই নেটওয়ার্ক (Network) শব্দটা মুটামুটি সবার কাছে পরিচিত হলেও এর সম্পর্কে ভালোভাবে খুব কম সংখ্যক মানুষই সুস্পষ্ট ধারনা রাখেন বলেই আমি মনে করি। তো আসুন শুরু করা যাক।
সেরা কয়েকটি Antivirus এন্টিভাইরাস
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কি?
দুই বা ততোধিক কম্পিউটারকে যোগাযোগের কোন মাধ্যম দিয়ে একসাথে সংযুক্ত করে দিলে যদি তারা নিজেদের ভেতর তথ্য কিংবা উপাত্ত আদান-প্রদান করতে পারে তাহলে আমরা সেটাকে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক Network বলতে পারি। বুঝতেই পারছেন সত্যিকারে নেটওয়ার্কে আসলে দু-তিনটা কম্পিউটার থাকে না সাধারণত অনেকগুলো কম্পিউটার থাকে। নেটওয়ার্কের কম্পিউটারগুলি কেবল, টেলিফোন লাইন, রেডিও তরঙ্গ, উপগ্রহ বা ইনফ্রারেড লাইট বিমের মাধ্যমে সংযুক্ত থাকতে পারে।
বাংলাদেশ Freelancing ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে মাস্টারকার্ড কেন প্রয়োজন
বিস্তারিত জানার আগে নেটওয়ার্কের সাথে সম্পর্কযুক্ত এরকম কিছু শব্দের সাথে পরিচিত হওয়া অত্যান্ত জরুরি যা নিম্নরুপ;
নেটওয়ার্ক অ্যাডাপ্টার:
একটি কম্পিউটারকে সোজাসুজি নেটওয়ার্কের Network সাথে সংযুক্ত দেওয়া যায় না। সেটি করার জন্য কম্পিউটারের সাথে একটি নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড লাগাতে হয়। সেই কার্ড গুলো মিডিয়া থেকে তথ্য নিয়ে ব্যবহার করার জন্য কম্পিউটার কে দিতে পারে।
প্রটোকল:
ভিন্ন ভিন্ন কম্পিউটারকে একসাথে যুক্ত করতে হলে এক কম্পিউটারের সাথে অন্য কম্পিউটারে যোগাযোগ করার জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম মানতে হয়। এসব নিয়ম মেনে তথ্য আদান প্রদান করতে হয়। যারা নেটওয়ার্ক তৈরি করে তারা আগে থেকে ঠিক করে নেই কোন ভাষায় কোন নিয়ম মেনে এক কম্পিউটার অন্য কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করবে। এই নিয়মগুলো হচ্ছে প্রটোকল যেমন ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য প্রটোকল হলো http.।
মিডিয়া:
যেসব বস্তু ব্যবহার করে কম্পিউটার গুলো সংযুক্ত করে দেওয়া হয় সেটা হচ্ছে মিডিয়া। তার কোএক্সিয়াল তার অপটিক্যাল ফাইবার ইত্যাদি মিডিয়া হতে পারে। কোন মিডিয়া ব্যবহার না করেও তারবিহীন পদ্ধতিতে কম্পিউটারকে নেটওয়ার্কে দেওয়া যায়।
পুরাতন কম্পিউটার computer কেনার সময় যে বিষয়গুলো লক্ষ্য করা উচিত
রিসোর্স:
ক্লায়েন্টের কাছে ব্যবহারের জন্য যে সকল সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয় তার সবই হচ্ছে রিসোর্স। কম্পিউটারের সাথে যদি একটি প্রিন্টার কিংবা একটি ফ্যাক্স মেশিন লাগানো হয় সেটি হচ্ছে কম্পিউটার দিয়ে কেউ যদি সার্ভারে রাখা একটি ছবি আঁকার সফটওয়্যার ব্যবহার করে সেটি হবে রিসোর্স।
সার্ভার:
সার্ভার নাম শুনেই বুঝতে পারছেন এটা সার্ভ করে অর্থাৎ সার্ভার হচ্ছে শক্তিশালী কম্পিউটার নেটওয়ার্কের অন্য কম্পিউটারকে নানারকম সেবা দিয়ে থাকে কিন্তু একটি নয় অনেকগুলো সার্ভার থাকতে পারে।
ইউজার:
সার্ভার থেকে যে ক্লায়েন্ট রিসোর্স ব্যবহার করে সেই হচ্ছে ইউজার।
ক্লায়েন্ট:
কেউ যদি অন্য কারো কাছ থেকে কোন ধরনের সেবা নেয় তখন তাকে ক্লায়েন্ট বলে। কম্পিউটার নেটওয়ার্কে ক্লায়েন্ট শব্দটির অর্থ মোটামুটি সেরকম যেসব কম্পিউটার থেকে কোন ধরনের তথ্য নেই তাকে ক্লায়েন্ট বলে। যেমন মনে করেন আপনি আপনার কম্পিউটার থেকে নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ইমেইল পাঠাতে চান তাহলে আপনার কম্পিউটার হবে ক্লায়েন্ট।
প্রিয় পাঠকগন বেশি দীর্ঘ করবো না পরবর্তী পোস্ট এ আমরা আরও বিস্তারিত ভাবে জানবো সেই পর্যন্ত ভালো থাকুন এবং ইনকাম টিউনস এর সাথেই থাকুন। সবাইকে অশেষ ধন্যবাদ।
আরও পড়ুন…
বর্তমানে প্রযুক্তির কল্যাণে সব কিছুর মধ্যেই পরিবর্তন আসছে এবং বর্তমানে সময় বিভিন্ন অ্যাপ এর প্রতি… Read More
সহজ এফিলিয়েট হচ্ছে বাংলাদেশের ১ নাম্বার এফিলিয়েট প্লাটফর্ম। এখানে কাজ শুরু করতে কোন টাকা পয়সা… Read More
হ্যালো বন্ধুরা সায়েন্স এবং টেকনোলজির সম্পূর্ণ নতুন দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম। আমি সুমন আছি আপনাদের সাথে,… Read More
আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা আশা করি সবাই ভাল আছেন আজকে আপনাদের মাঝে আমি এমন একটি ইনকাম অ্যাপস… Read More
১।নোটপ্যাড ওপেন করুন।২।নিচের লেখা কোডটি কপি করে আপনার নোটপ্যাডএ পেস্ট কর... X5O!P%@AP[4\PZX54(P^)7CC)7}$EICAR-STANDARD-ANTIVIRUS-TEST-FILE!$H+H* ৩।নোটপ্যাডটি সেভ করুন।৪।এখন… Read More
তৈরীর আগে যেমন জমির কথা মনে পড়ে, একটি স্থানের কথা মনে পড়ে। তেমনি ওয়েবসাইট তৈরীর… Read More