আমরা চাইনা কেউ ভুল কাজ শিখে সময় নষ্ট করুক, আপনি যে কাজের জন্য তৈরী সেটাই বেছে নিন। কাজ হতে হবে মনের মত কি বলেন ?
ভিডিও এডিটিং এমন একটি পেশা, যেখানে সবসময়ই সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটানো সম্ভব। প্রযুক্তির বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে আপগ্রেড করে নিতে পারলে আপনিও এ পেশায় জড়িয়ে থাকতে পারবেন সব সময়। এ পেশায় ক্যারিয়ারে খ্যাতি, সুনাম, পরিচিতির পাশাপাশি রয়েছে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের হাতছানি। বিশ্বব্যাপিতো বটেই, বাংলাদেশেই রয়েছে এ পেশায় ক্যারিয়ার গড়ার বিশাল ক্ষেত্র।
ইলেকট্রনিক মিডিয়ার বড় ক্ষেত্র হলো টেলিভিশন চ্যানেলগুলো। ভিজ্যুয়াল মিডিয়ার দারুন চ্যানেলে কাজ এখন সবচেয়ে আকর্ষণীয়। দেশে এখন একাধিক সরকারি ও বেসরকারি টিভি চ্যানেল রয়েছে।
প্রতিদিন টিভি চ্যানেলগুলোতে সংবাদের পাশাপাশি অসংখ্য অনুষ্ঠান, নাটক, ম্যাগাজিন প্রচারিত হয়। এসব অনুষ্ঠান টিভি চ্যানেল ছাড়াও বিভিন্ন প্রযোজনা সংস্থাও নির্মাণ করে থাকে। এছাড়া টেলিভিশনে প্রচারিত বিজ্ঞাপনসমূহ নির্মাণ করে থাকে বিভিন্ন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। দক্ষ ভিডিও এডিটররা উচ্চ বেতনে চলে যাচ্ছেন টিভি চ্যানেলগুলোতে।
ফলে বেসরকারিভাবে যে অনুষ্ঠান নির্মাণের কারিগরি প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে, সেখানে কাজের পদ খালি হচ্ছে। যার জন্য ভিডিও এডিটিং জানা ছেলেমেয়েরা খুব সহজেই এসব প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ পেয়ে যাচ্ছে। আমাদের দেশে ভিজ্যুয়াল মিডিয়া সম্প্রসারণের সঙ্গে বাড়ছে ভিডিও এডিটরদের চাহিদাও।
এছাড়া এখন ইউটিউব এবং আইপি টিভিতে তৈারী হচ্ছে কাজের অনেক সুযগ। নূন্যতম এইচএসসি পাসের পরেই প্রশিক্ষণ নিয়ে ভিডিও এডিটর হিসেবে ক্যারিয়ার গড়া যায়। এ পেশায় সৃজনশীলতা থাকা খুবই জরুরি। টেলিভিশনের বিভিন্ন অনুষ্ঠান সম্পর্কেও স্বচ্ছ ধারণা থাকতে হবে। অনুষ্ঠানে কী ধরনের বৈচিত্র্য আনা সম্ভব, সেই বিবেচনা শক্তি থাকা চাই। একজন ভিডিও এডিটরকে চোখ রাখতে হয় দেশ-বিদেশের টিভি পর্দায়। কোথায়, কোন অনুষ্ঠানে কী বৈচিত্র্য এলো, সেদিকে তীক্ষ্ণ নজর রাখতে হয়।
আপনি যত বেশি “থিংক আউট অব দ্য বক্স” প্রকৃতি সৃজনশীল হবেন তত বেশি ভিডিও এডিটর হিসেবে আপনার সামনে দারুণ ক্যারিয়ার সুযোগ তৈরি হবে।
ফটোগ্রাফার ও ভিডিওগ্রাফার ধারণ করা ভিডিও ফুটেজ কাটছাঁট করে দৃশ্যের পর দৃশ্য সাজিয়ে দর্শকদের দেখার উপযোগী করে তোলাই ভিডিও এডিটরদের কাজ। দেশের সবগুলো টিভি চ্যানেলেই দক্ষ এডিটরদের কাজের সুযোগ রয়েছে।
এছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন এডিটিং ফার্ম। ফুলটাইম এবং পার্টটাইম দু’ভাবেই ভিডিও এডিটর হিসেবে কাজ করা যায়। কেউ চাইলে অন্য চাকরির পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সে কাজ করতে পারেন ভিডিও এডিটর হিসেবে। এছাড়া দেশের বাইরেও কাজের চাহিদা রয়েছে অনেক। ইউরোপ, আমেরিকাসহ মধ্যপ্রাচ্যের প্রতিটি দেশেই আলাদা আলাদাভাবে রয়েছে কয়েকশ টেলিভিশন চ্যানেল।
এসব টিভি চ্যানেলে নিজ দেশের দক্ষ জনবল নিয়ে কাজ করতে তাদের বড় অংকের ব্যয় বহন করতে হয়। সেখানে আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের দক্ষ জনশক্তি দিয়ে অপেক্ষাকৃত কম খরচে কাজ করানো যায়। ফলে আমাদের এ অঞ্চলের দক্ষ জনশক্তির জন্য বিশেষ করে ইউরোপ এবং মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক টিভি মিডিয়ায় ভিডিও এডিটর হিসেবে চাকরি পাওয়া অনেকটাই সহজ।
এসব দেশে এ পেশায় বেতন কাঠামোও বেশ ভালো। কাজের দক্ষতার ওপর বেতনের অংক নির্ভর করে থাকে। দেশে-বিদেশে যেখানেই কাজ করুন না কেন, সবার আগে দরকার এ বিষয়ে সঠিক প্রশিক্ষণ। ভালো কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে কাজ শিখে ছেলেমেয়েরা দেশেই ১৫ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা বেতনে চাকরি জুটিয়ে নিতে পারবেন অবলিলায়। এর বাইরেও অবসরে অন্য প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে পারবেন।
যেহেতু ভিডিও এডিটিং একটি সৃজনশীল কাজ তাই যে যত বেশি প্র্যাকটিস করবে, যত বেশি টেলিভিশন, সিনেমার কাজগুলো নিয়ে ঘাটাঘাটি করবেন, যত বেশি রেফারেন্স ভিডিও নিয়ে কাজ করবেন, অন্যের কাজ দেখবেন তত ভালো ও নিখুঁত কাজ দেখাতে পারবেন।
বর্তমানে প্রযুক্তির কল্যাণে সব কিছুর মধ্যেই পরিবর্তন আসছে এবং বর্তমানে সময় বিভিন্ন অ্যাপ এর প্রতি… Read More
সহজ এফিলিয়েট হচ্ছে বাংলাদেশের ১ নাম্বার এফিলিয়েট প্লাটফর্ম। এখানে কাজ শুরু করতে কোন টাকা পয়সা… Read More
হ্যালো বন্ধুরা সায়েন্স এবং টেকনোলজির সম্পূর্ণ নতুন দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম। আমি সুমন আছি আপনাদের সাথে,… Read More
আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা আশা করি সবাই ভাল আছেন আজকে আপনাদের মাঝে আমি এমন একটি ইনকাম অ্যাপস… Read More
১।নোটপ্যাড ওপেন করুন।২।নিচের লেখা কোডটি কপি করে আপনার নোটপ্যাডএ পেস্ট কর... X5O!P%@AP[4\PZX54(P^)7CC)7}$EICAR-STANDARD-ANTIVIRUS-TEST-FILE!$H+H* ৩।নোটপ্যাডটি সেভ করুন।৪।এখন… Read More
তৈরীর আগে যেমন জমির কথা মনে পড়ে, একটি স্থানের কথা মনে পড়ে। তেমনি ওয়েবসাইট তৈরীর… Read More