বিভিন্ন কোম্পানির পণ্য একটা বিশেষ লিংকের মাধ্যমে বিক্রি করে দেওয়াই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। বিভিন্ন অনলাইন শপ ও সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান আছে। যেমনঃ অ্যামাজন, ডায়ানা হোস্ট, বাগডুম, বিডি শপ ইত্যাদি।
এজন্য প্রত্যেক সেলে ২-১৫% পর্যন্তও কমিশন পাওয়া যায়। ১০% কমিশন হলে, ১০০০ টাকার ১০ টি পণ্য বিক্রি করে দিতে পারলে আপনি ১০০০ টাকা কমিশন পেয়ে যাবেন।
আপনার ভালো একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে মাসে ২০-৩০ হাজার টাকা অনায়াসে আয় করা সম্ভব। কেউ কেউ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে মাসে ১ লক্ষ টাকাও আয় করছেন।
আপনি ভিডিও সম্পর্কিত বিভিন্ন পণ্যের অ্যাফিয়েট লিংক আপনার ভিডিও ডিস্ক্রিপশনে দিয়ে দিবেন। ক্রেতারা উদ্ভুদ্ধ হলে সেই লিংকে ক্লিক করে পণ্য কিনবে। আর আপনি সেখান থেকে কমিশন পাবেন।
এক্ষেত্রে ক্রেতার বাড়তি কোনো খরচ হবেনা। অর্থাৎ সে পণ্যটি আসল মূল্যেই কিনবে। কিন্তু বিক্রেতা কোম্পানি আপনাকে কমিশন দিবে।
আমেরিকা,ইউরোপে গুগল এডসেন্সের চেয়েও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে বেশি আয় করা হয়। একই সাথে, তাদের প্রথম পছন্দ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
আপনার ভালো একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকলে খুব সহজেই বিভিন্ন কোম্পানি থেকে স্পন্সরশীপ পেতে পারেন। স্পন্সরশীপের মাধ্যমে মাসে প্রচুর টাকা আয় করা সম্ভব।
এই পদ্ধতিতে এডসেন্স থেকে কয়েকগুণ বেশি টাকা পাওয়া যায়। আপনি আপনার ভিডিওতে বিভিন্ন কোম্পানির পণ্যের বিজ্ঞাপন ও প্রচার করবেন। বিনিময়ে ঐ কোম্পানি আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ পেমেন্ট করবে।
বিভিন্ন প্রোডাক্ট রিভিউ করেও আপনি টাকা আয় করতে পারেন। এক্ষেত্রে দুইভাবে টাকা আয় করা যায়। ধরুন, সিম্পনি কোম্পানির নতুন একটি মোবাইল বাজারে এসেছে। আপনি সেই মোবাইলের একটা রিভিউ করে সেই মোবাইলের এপিলিয়েট লিংক দিতে পারেন।
এতে করে আপনার দর্শকরা এই মোবাইলটি কিনতে উদ্ভুদ্ধ হবে। আর তারা যদি আপনার এপিলিয়েট লিংকে ক্লিক করে মোবাইলটি কিনে তাহলে আপনি সেখান থেকে ভালো একটি কমিশন পেয়ে যাবেন।
আবার আপনি সিম্পনি কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে তাদের রিভিউ ভিডিও করার আগ্রহের কথা জানাতে পারেন। তারা আপনার চ্যানেল ও কাজ নিয়ে সন্তুষ্ট হলে আপনাকে তারা রিভিউ করার জন্য পেমেন্ট দিবে। এভাবে আপনি ভালো একটা ইনকাম করতে পারবেন।
আপনার নিজের বানানো কোনো পণ্য থাকলে সেটা ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে বিক্রি করতে পারেন। এতে আপনার ভালো একটি আয় হবে।
যেমনঃ আপনার চ্যানেলের লগোযুক্ত টি-শার্ট পরে আপনি একটি ভিডিও করলেন। আর ভিডিও শেষে বলে দিলেন, “আপনারা যারা আমার পরা টি-শার্টটি কিনতে চান তারা ভিডিও ডিস্ক্রিপশনে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে কিনতে পারেন”।
এভাবে আপনি বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করতে পারেন। আমি একটি উপায় বললাম। আপনি অন্য কৌশলেও বিক্রি করতে পারেন।
আশা করি লেখাগুলো একটু হলেও আপনার উপকার করেছে।
রিলেটেড আর্টিকেল,,,..,,,
বর্তমানে প্রযুক্তির কল্যাণে সব কিছুর মধ্যেই পরিবর্তন আসছে এবং বর্তমানে সময় বিভিন্ন অ্যাপ এর প্রতি… Read More
সহজ এফিলিয়েট হচ্ছে বাংলাদেশের ১ নাম্বার এফিলিয়েট প্লাটফর্ম। এখানে কাজ শুরু করতে কোন টাকা পয়সা… Read More
হ্যালো বন্ধুরা সায়েন্স এবং টেকনোলজির সম্পূর্ণ নতুন দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম। আমি সুমন আছি আপনাদের সাথে,… Read More
আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা আশা করি সবাই ভাল আছেন আজকে আপনাদের মাঝে আমি এমন একটি ইনকাম অ্যাপস… Read More
১।নোটপ্যাড ওপেন করুন।২।নিচের লেখা কোডটি কপি করে আপনার নোটপ্যাডএ পেস্ট কর... X5O!P%@AP[4\PZX54(P^)7CC)7}$EICAR-STANDARD-ANTIVIRUS-TEST-FILE!$H+H* ৩।নোটপ্যাডটি সেভ করুন।৪।এখন… Read More
তৈরীর আগে যেমন জমির কথা মনে পড়ে, একটি স্থানের কথা মনে পড়ে। তেমনি ওয়েবসাইট তৈরীর… Read More