বর্তমানে ইন্টারনেট জগতে মিলিয়ন মিলিয়ন ওয়েবসাইট আছে।এতো মিলিয়ন মিলিয়ন ওয়েবসাইট থাকার পরও পছন্দের প্রথম সারিতে ”ফেসবুক” জায়গা করে নিয়েছে।এই ওয়েবসাইটি আমাদের দৈনন্দিন কাজের একটি বিরাট অংশ হয়ে দাড়িয়েছে ।মেসেজিং / ভিডিও কলিং/ অডিও কলিং /তথ্য আদান-প্রদান থেকে শুরু করে ব্যবসা-বানিজ্যের প্রচারের কাজেও এখন অনেকেই ফেসবুককে ব্যবহার করে।
কিন্তু এই আরামপ্রিয় বস্তুটি বেদনার কারন হয়ে দাড়ায় তখন, যখন কারও শখের ফেসবুক আইডিটা হ্যাক হয়ে যায়।
ফেসবুক আইডি হ্যাক হওয়ার অনেকগুলো কারন আছে।তবে তার মধ্যে বহুল আলোচিত কারন হলো, ”আমাদের অসাবধানতা”।যদি আমরা একটু সাবধানতা অবলম্বন করি। তাহলেই আমাদের ফেসবুক আইডিটা হ্যাক হওয়া থেকে রক্ষা পাবে।তবে আইডি হ্যাক হওয়ার আরও বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য কারন আছে। যেমন,
একটা ফেসবুক একাউন্ট থাকলেই আপনি যেকোনো সময়,যেকোনো ডিভাইস থেকে লগইন করতে পারবেন।ফেসবুক কমিউনিটি এই সুবিধাটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে।তাই প্রয়োজনে কিংবা অপ্রয়োজনে আমরা অন্যের মোবাইল/ল্যাপটপ দিয়ে নিজের আইডিটা লগ ইন করি।কিন্তু সমস্যা হলো অন্যের ডিভাইসে ফেসবুক চালানোর পরে লগ আউট করতে ভুলে যাই।আর সমস্যার শুরুটা এখানেই।
কারন আপনি যার ডিভাইস থেকে লগ ইন করছেন।সেই ব্যক্তি আপনার ফেসবুক একাউন্টের সম্পূর্ন এক্সেস পেয়ে যাবে।আপনি না চাইলেও সেই ব্যক্তি আপনার ফেসবুক একাউন্টে যা খুশি করতে পারবে।
ফেসবুক আইডি হ্যাক করার সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হলো, লিংকে ক্লিক করিয়ে আইডি হ্যাক করা।আমরা যখন ফেসবুক ব্যবহার করি তখন নিউজফিডে বিভিন্ন প্রকার লিংক দেখতে পাই।আপনি জানলে অবাক হবেন যে, এই লিংকগুলোর মধ্যে কিছু কিছু লিংক আছে।যেগুলোতে আপনি ক্লিক করার সাথে সাথেই আপনার ফেসবুকের ইমেইল ও পাসওয়ার্ড হ্যাকারদের হাতে চলে যাবে।
এখন প্রশ্ন হলো, হাজার হাজার লিংকের মধ্যে কোনটা হ্যাকিং লিংক আর কোনটা ভালো লিংক তা বুঝবো কিভাবে?
এটা বোঝার অনেকগুলো পদ্ধতি আছে,যেমন
হ্যাকার যদি আপনার আইডিকে হ্যাক করার জন্য টার্গেট করে।তাহলে সেই লিংকগুলোর সাথে কিছু লোভনীয় কথা লিখে আপনাকে মেসেজ করবে।যেমন, “পরীমনি গোপন ভিডিও ফাঁস” দেখতে চাইলে ক্লিক করুন এখানে।
আপনি যদি সেই লোভে সেই লিংকগুলোতে ক্লিক করেন।তাহলে আপনি জানতেও পারবেন না যে,কিভাবে আপনার আইডিটা হ্যাক হলো।
অনলাইন কোনো গেম বা এপস ইনষ্টল করার সময় তারা আপনার ইনফরমেশন জানতে চায়।আমরা সেগুলো ভালোভাবে না পড়ে শুধু ওকে ক্লিক করতে করতে ইনষ্টল করি।তবে আপনি জানলে অবাক হবেন, এই যে আপনি না দেখে সেই অ্যাপসকে পারমিশন দিচ্ছেন।এতে করে তারা আপনার অজান্তেই সব গোপন তথ্যগুলো লুটে নিচ্ছে।এরপর শুধু ফেসবুক নয়, ওরা ইচ্ছে করলে আপনার পুরো মোবাইল ডিভাইসটিকেও কন্ট্রোল করতে পারবে।
”কি লগার”- হয়তবা নাম শুনেই এর কাজ সম্পর্কে অনুমান করতে পেরেছেন।হ্যাকার কিংবা আপনার কাছের কোনো ফেসবুক ফ্রেন্ড আপনার ইনবক্সে একটি লিংক দিবে।আপনি যদি সেই লিংকে ক্লিক করেন।তাহলে অটোমেটিক আপনার ফোন / কম্পিউটারে একটি সফটওয়্যার ইনষ্টল হবে।তারপর আপনি আপনার ফোনে যা কিছু করেন না কেন।আপনার সব তথ্যগুলো এই সফটওয়্যারটি নিজে থেকেই হ্যাকারের কাছে পাঠিয়ে দিবে।
Pro Tips: ফেসবুক আইডি হ্যাক করার জন্য এই পদ্ধতিগুলো খুব সহজ এবং অনেক জনপ্রিয়।তবে আপনার মাঝে সাবধানতা থাকলে এ হ্যাকিং পদ্ধতিগুলোতে কোনো কাজে আসবে না।
কিভাবে ফেসবুক আইডি হ্যাক হয়।আশা করি সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।চলুন এবার আলোচনা করি, আইডিকে হ্যাকিং থেকে কিভাবে রক্ষা করবেন।
এমন অনেক বিষয় আছে, যেগুলো বিষয়গুলো আপনার মেনে চলা উচিত।তাহলে কেউ চাইলেও আপনার ক্ষতি করতে পারবে না।
শুধু যে ফেসবুক একাউন্ট তা নয়,”পাসওয়ার্ড”- আমাদের সব ধরনের একাউন্টের সুরক্ষা দিয়ে থাকে।তাই যেকোনো একাউন্টকে হ্যাক থেকে রক্ষা করার জন্য সঠিক পাসওয়ার্ড হবে আপনার মূল হাতিয়ার।
পাসওয়ার্ড হিসেবে আমরা অনেকসময় নিজের মোবাইল নম্বর / জন্মসাল / নিজের নাম ব্যবহার করি।যেমন, (নেম/মোবাইল নম্বর/সাল) আপনি জানলে অবাক হবেন যে, হ্যাকাররা এই পাসওয়ার্ডগুলো খুব সহজেই শনাক্ত করতে পারে।
অনলাইনে পাসওয়ার্ড ম্যাচিং নামে অনেক প্রকার টুলস / সফটওয়্যার আছে । যে সফটওয়্যার গুলোর সাহায্য যাদের পাসওয়ার্ড দুর্বল।তাদের পাসওয়ার্ড গুলো খুব সহজেই ম্যাচ করানো যায়।
তাই পাসওয়ার্ড দেয়ার সময় সবচেয়ে কঠিন পাসওয়ার্ড ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন।পাসওয়ার্ড দেয়ার সময় নিজের নাম কিংবা মোবাইল নম্বর ব্যবহারের পাশাপাশি চিহ্ন ব্যবহার করবেন। নিচে কিছু কঠিন পাসওয়ার্ডের নমুনা দেয়া হলো,
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে, যারা প্রায় একই পাসওয়ার্ড সবখানেই ব্যবহার করে থাকি।যেমন,ফেসবুকে যে পাসওয়ার্ডটি ব্যবহার করি।সেই একই পাসওয়ার্ডটি জিমেইলেও ব্যবহার করি।অথবা সেম পাসওয়ার্ড অন্যান্য সোশ্যাল সাইটেও ব্যবহার করি।
যদি আপনিও এই কাজটি করে থাকেন,তাহলে আপনি অনেক বড় ভুল করছেন।কারন হ্যাকাররা যখন আপনার একটি একাউন্টকে হ্যাক করতে পারবে।তখন তারা আপনার অন্যান্য একাউন্ট গুলোকেও হ্যাক করার চেস্টা করবে।আর সব জায়গাতে যদি একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন।তাহলে তো আপনি হ্যাকারের কাজটাকে আরও সহজ করে দিলেন।
যতোই কঠিন পাসওয়ার্ড দেন না কেন, চেষ্টা করবেন প্রতি ৬ মাস পরপর সেই পাসওয়ার্ডকে পরিবর্তন করার।তবে এত ঘনঘন পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করার ফলে তো ভুলে যেতে পারেন,তাইনা?- পাসওয়ার্ড মনে রাখার জন্য অনলাইনে অনেক নোটপ্যাড পাবেন।যেগুলোতে আপনার ভুলে যাওয়া বিষয়গুলোকে সেই নোটপ্যাডে লিখে সেভ করে রাখতে পারবেন।যদি কোনো সময় আপনি সেই তথ্যগুলো ভুলে যান।তাহলে খুব সহজেই নোটপ্যাড ওপেন করে আবার মনে করতে পারবেন।
ফেসবুক তাদের ব্যবহারকারীর একাউন্টের সুরক্ষার জন্য যথেষ্ট অপশন দিয়েছে।কিন্তু আমরা বেশিরভাগ মানুষ সেগুলোকে তেমন গুরুত্ব দেই না।আমরা ফেসবুক একাউন্ট খোলার পর থেকেই মেসেজিং করা শুরু করি।আর কিছু গুরুত্বপূর্ন সেটিংস করতে ভুলে যাই। ফেসুবকের সুরক্ষার জন্য আপনাকে সেই অপশনগুলো চালু করে রাখা উচিত।
দি আপনি চান যে, যখনি আপনার আইডিতে লগইন করবেন।তখনি ফেসবুক থেকে আপনার ফোনে কিংবা ইমেইলে একটা মেসেজ আসবে।তাহলে আপনি Get alerts about unrecognized logins নামের অপশনটি চালু করে রাখতে পারেন।আপনি যখন এই অপশনটি চালু করে রাখবেন,তখন আপনার একাউন্টে অন্য কেউ লগ ইন করার সাথে সাথেই আপনার ফোন নম্বরে বা ইমেইলে একটি মেসেজ আসবে।এর ফলে আপনি বাদে অন্য কেউ আপনার আইডিতে ঢোকার চেষ্টা করার সাথে সাথেই আপনি তা জেনে যাবেন।
ফেসবুক আইডিকে সুরক্ষা দেয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন উপায় হলো, Two Factor Authentication চালু রাখা।যদি আপনি টু স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করে রাখেন।তাহলে কেউ আপনার পাসওয়ার্ড জানার পরও সে আপনার আইডিতে লগইন করতে পারবে না।কারন, সঠিক পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করার পর, ফেসবুক আপনার মোবাইল নম্বরে একটি কনফার্মেশন কোড পাঠাবে।সেই কোডটি ফেসবুককে দেয়ার পর আপনি আপনার আইডিতে ঢুকতে পারবেন।
ফেসবুক আইডিকে হ্যাকিং থেকে বাঁচানোর জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী সেটিং হলো টু স্টেপ ভেরিফিকেশন।তাই আইডির সুরক্ষার জন্য প্রথমেই আপনাকে এই সেটিংসটি অন করে রাখতে হবে।
উপরের পিকচারে দেখানো Choose 3 or 5 friends to contact if you get locked out অপশনটি হলো Trusted Contact. বিভিন্ন প্রকার সিকিউরিটি হেল্প পাওয়ার জন্য ফেসবুক এই অপশনটি চালু করেছে।এই অপশনটিতে ক্লিক করলে আপনাকে আপনার ফ্রেন্ডলিষ্ট থেকে ৩-৫ জন ফ্রেন্ডকে এড করতে বলবে।
এখানে আপনি তাদেরকে এড করবেন, যারা আপনার খুব কাছের লোক।কারন কোনো সময় আপনার ফেসবুক একাউন্টে লগইন করতে সমস্যা হলে।আপনি ফেসবুককে সেই ফ্রেন্ডদের ইনবক্সে একটা Confirmation Code পাঠাতে পারবেন।আর সেই কোডটি দেয়ার পরে আপনি পুনরায় আপনার একাউন্টে লগইন করতে পারবেন।
আমরা যখন কোনো ফেসবুক আইডি ক্রিয়েট করি।তখন সবরকম তথ্য একাউন্টে দিয়ে থাকি।যেমন, কোন স্কুলে পড়াশোনা করছি, আমাদের জন্মসাল,আমাদের মোবাইল / ইমেল আইডি ইত্যাদি।কিন্তু আমরা এই তথ্যগুলো প্রাইভেসি হিসেবে সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেই,যেন সবাই দেখতে পারে।
তবে আপনি জানলে অবাক হবেন যে, “ফেসবুক ক্লোনিং(Facebook Clone)” -নামের একটি হ্যাকিং পদ্ধতি চালু হয়েছে।যে পদ্ধতিতে কেউ আপনার সব তথ্যগুলোকে কপি করে নতুন একটি একাউন্ট তৈরি করে ফেসবুকের কাছে মেইল করে।এবং বলে তার একাউন্টটি আসল আর আপনার একাউন্টটি নকল।
হ্যাকাররা এই পদ্ধতিতে বেশিরভাগ সময় যেকারো একাউন্ট হ্যাক করতে সফল হয়।তাই আপনার একাউন্টে দেয়া অনেক গুরুত্বপূর্ন তথ্যাদি যেমন,(Date of Birth,Mobile Number,Email id) এগুলোকে Only Me করে হাইড করে রাখবেন।যেন কেউ আপনার একাউন্ট ক্লোন করতে না পারে।
এখন কথা হলো, এতকিছু করার পরেও যদি আপনার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হয়ে যায়।তখন কি করবেন? কিভাবে আপনার হ্যাক হওয়া আইডিকে ফিরিয়ে আনবেন? চলুন এবার সে সম্পর্কে জানা যাক।
আপনার ফেসবুক আইডিটা আপনার অবর্তমানে কেউ হ্যাক করেছে কি না।তা বোঝার অনেকগুলো উপায় আছে।যেমন,
এমন অনেক কাজ আছে,যেগুলো আপনি না করলেও অটোমেটিক সেই কাজগুলো হতে থাকবে।যদি আপনার একাউন্টেও এমন কিছু হয়ে থাকে।তাহলে বুঝে নিবেন আপনার অজান্তে কেউ আপনার আইডিটা ব্যবহার করছে।
মোট ৩ টি মেথডে হ্যাক হওয়া ফেসবুক আইডি রিকোভার করা যায়।এই তিনটি মেথড আজকে পর্যায়ক্রমে আলোচনা করবো।
হ্যাক হওয়া ফেসবুক আইডি রিকভার করার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো, মেথড ১. যদি ছোট-খাটো হ্যাকাররা আপনার একাউন্ট হ্যাক করে।তাহলে মেথড-১ ফলো করেই আপনার আইডি ফিরিয়ে আনতে পারবেন।আর যদি মেথড-১ কাজ না করে, তাহলে পরবর্তী মেথডগুলো অনুসরন করবেন।
প্রায় বেশিরভাগ হ্যাকাররা একাউন্ট হ্যাক করার পর পুরাতন পাসওয়ার্ডটি পরিবর্তন করে নতুন পাসওয়ার্ড দেয়।তাই আপনাকে নিচের স্টেপগুলো অনুসরন করতে হবে।
যখন হ্যাকার আপনার আইডি হ্যাক করার পর আপনার দেয়া ইমেইলটিকে পরিবর্তন করে ফেলবে।তখন নিজের পদ্ধতি অনুসরন করবেন।
এই সিকিউিরিটি কোশ্চেনগুলোর সঠিক উওর দিতে পারলে আপনি আপনার আইডিকে রিকভার করতে পারবেন।
যদি ”ফেসবুক রিকভার:মেথড-১” কাজ না করে।তাহলে আপনাকে ফেসবুকের নতুন আপডেট মেথডগুলো অনুসরন করতে হবে।আইডি রিকভারের জন্য ফেসবুক নতুন একটি সিকিউরিটি অপশন চালু করেছে।
ফেসবুক তাদের সর্বশেষ আপডেটে ”confirm your identity”-নামের নতুন একটি সিকিউরিটি অপশন চালু করেছে।এই পদ্ধতিতে আপনি যদি সত্যিকারে আইডির মালিক হয়ে থাকেন।তাহলে ২-৩ দিনের মধ্যেই ফিরে পাবেন।
তারপর আপনি একটি ফাইল আপলোড করার বক্স পাবেন।
এখানে আপনার আইডির নামের সাথে মিল থাকা ভোটার আইডি কার্ড / ভিসা /পাসপোর্ট স্ক্যান করে আপলোড দিন।
তারপর ফেসবুক আপনার কাছ থেকে ২-৩ দিন রিভিউ করার জন্য সময় নিবে।
যদি আপনার পাঠানো তথ্যগুলোর সাথে ফেসবুক প্রোফাইলের তথ্যগুলোর মিল থাকে।তাহলে আপনি আপনার হ্যাক হওয়া ফেসবুক আইডি রিকভার করতে পারবেন।
**রিলেটেড আর্টিকেল**
বর্তমানে প্রযুক্তির কল্যাণে সব কিছুর মধ্যেই পরিবর্তন আসছে এবং বর্তমানে সময় বিভিন্ন অ্যাপ এর প্রতি… Read More
সহজ এফিলিয়েট হচ্ছে বাংলাদেশের ১ নাম্বার এফিলিয়েট প্লাটফর্ম। এখানে কাজ শুরু করতে কোন টাকা পয়সা… Read More
হ্যালো বন্ধুরা সায়েন্স এবং টেকনোলজির সম্পূর্ণ নতুন দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম। আমি সুমন আছি আপনাদের সাথে,… Read More
আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা আশা করি সবাই ভাল আছেন আজকে আপনাদের মাঝে আমি এমন একটি ইনকাম অ্যাপস… Read More
১।নোটপ্যাড ওপেন করুন।২।নিচের লেখা কোডটি কপি করে আপনার নোটপ্যাডএ পেস্ট কর... X5O!P%@AP[4\PZX54(P^)7CC)7}$EICAR-STANDARD-ANTIVIRUS-TEST-FILE!$H+H* ৩।নোটপ্যাডটি সেভ করুন।৪।এখন… Read More
তৈরীর আগে যেমন জমির কথা মনে পড়ে, একটি স্থানের কথা মনে পড়ে। তেমনি ওয়েবসাইট তৈরীর… Read More