আমরা প্রায়ই অনেক সফটওয়্যার ইনস্টল করি, যেগুলো কাজ শেষে পরবর্তীতে আর কাজে লাগে না। এই অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যারগুলো আন-ইনস্টল করে দিলে কম্পিউটারের গতি বাড়বে। আবার, আমরা যখন নতুন কম্পিউটার কিনি, তখন দোকানি নিজ থেকেই আমাদের কম্পিউটারে কিছু প্রোগ্রাম ইনস্টল করে দেয়।
অনেকের ক্ষেত্রে প্রায়ই এমন হয় যে, দোকানির ইনস্টল করা প্রোগ্রামগুলোর কোনটি আমরা হয়তো কখনোই ইউজ করি না। ফলে, সেই প্রোগ্রামটি আজীবনের জন্যে, যতক্ষণ না নতুন করে উইন্ডোজ সেট-আপ দেয়া হয়, কম্পিউটারে থেকে যায়। সুতরাং, খুঁজে খুঁজে এ ধরণের সকল অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম বা সফট্ওয়্যার আন-ইনস্টল করে দেয়া বুদ্ধিমানের কাজ।
উইন্ডোজের সঙ্গে অনেক ডিফল্ট ফন্ট দেয়া থাকে। এর বাইরে, আমরা প্রায়ই অনেক ফন্ট ইনস্টল করে থাকি, অথচ ব্যবহার করি না। আপনার পিসিতে যদি এমন কিছু ফন্ট থাকে, লেখা-লেখির কাজে যেগুলো আপনার তেমন একটা দরকার হয় না বা ব্যবহার করেন না, সেগুলো আন-ইনস্টল করে দিতে পারেন। কারণ, ফন্টও কম্পিউটারের ভাল স্পেস নিয়ে রাখে।
ফন্ট আন-ইনস্টল করতে Start থেকে Control Panel গিয়ে Fonts এ ক্লিক করুন, এরপর যে ফন্টটি ডিলিট করতে চান, তার ওপর রাইট বাটন ক্লিক করে ডিলিট করে দিন। পিসির গতি বাড়ানোর উপায় হিসেবে এটিও একটি কার্যকরী পদক্ষেপ।
আমরা যখন কম্পিউটারের কোন ড্রাইভ বা ফোল্ডার থেকে কোন ফাইল বা ফোল্ডার ডিলিট করে দেই, সেটি তৎক্ষনাৎ মুছে না গিয়ে রিসাইকেল বিনে জমা হয়। অপারেটিং সিস্টেমে এই অপশনটি রাখা হয়েছে এই জন্যে যে, যাতে পরবর্তীতে আবার ফাইলটির প্রয়োজনীতা অনুভব করলে ফেরৎ পাওয়া যায়।
তাছাড়া, অনেক সময় ভুলক্রমেও ফাইল ডিলিট হতে পারে কিংবা বাসার অন্য কারো, বিশেষ করে ছোটদের কারণেও ফাইল ডিলিট হয়ে যেতে পারে। তাই, এই ব্যবস্থা। কিন্তু ডিলিট করা ফাইলগুলো যদি দিনের পর দিন রিসাইকেল বিনে পড়েই থাকে, তবে সেটা স্বাভাবিকভাবেই পিসির জন্যে ভাল নয়, পিসির গতি কমিয়ে দেয়। সুতরাং, ফাইলগুলো ডিলিট করুন।
রিসাইকেল বিন থেকে ফাইল ডিলিট করার জন্যে এটি ওপেন করতে পারেন। তারপর, ফাইলগুলো সিলেক্ট করে ডিলিট বাটন চাপতে পারেন। কিংবা, রিসাইকেল বিনের ওপর কার্সর রেখে মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করতে পারেন। এরপর, Empy Recycle Bin লেখাটার ওপর ক্লিক করলেই সব ফাইল এক সঙ্গে ডিলিট হয়ে যাবে।
ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্টের সাথে কমবেশি অনেকেই পরিচিত আছেন। এর কাজ হচ্ছে হার্ড-ডিস্কের বিছিন্ন হয়ে যাওয়া ফাইলগুলোকে একত্রিত করা। বছরে অন্তত চারবার ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্ট করুন। এতে হার্ড-ডিস্ক একদিকে যেমন সুস্থ থাকবে, অন্যদিকে আপনার পিসির ডিস্ক ক্লিন-আপ করুন।
কম্পিউটারের মেমোরিতে অনেক ফাইল জমে গিয়ে জায়গা দখল করে রাখে, যা আমরা টেরও পাই না। উইন্ডোজের ডিফল্ট ডিস্ক ক্লিন-আপ ফিচারটি ব্যবহার ফাইলগুলো সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়।
প্রথমে Start থেকে Accessories এ যান। সেখান থেকে System Tools সিলেক্ট করুন। এরপর, সিস্টেম টুল থেকে Disk Cleanup সিলেক্ট করুন। সেখান থেকে ড্রাইভ সিলেক্ট করে দেখুন View File নামে একটি অপশন রয়েছে। এটিতে ক্লিক করলেই, সবগুলো ফাইল দেখতে পাবেন, আর এখান থেকেই অপ্রয়োজনীয় ফাইলগুলো রিমুভ করে দিন।গতিও বেড়ে যাবে।
বর্তমানে প্রযুক্তির কল্যাণে সব কিছুর মধ্যেই পরিবর্তন আসছে এবং বর্তমানে সময় বিভিন্ন অ্যাপ এর প্রতি… Read More
সহজ এফিলিয়েট হচ্ছে বাংলাদেশের ১ নাম্বার এফিলিয়েট প্লাটফর্ম। এখানে কাজ শুরু করতে কোন টাকা পয়সা… Read More
হ্যালো বন্ধুরা সায়েন্স এবং টেকনোলজির সম্পূর্ণ নতুন দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম। আমি সুমন আছি আপনাদের সাথে,… Read More
আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা আশা করি সবাই ভাল আছেন আজকে আপনাদের মাঝে আমি এমন একটি ইনকাম অ্যাপস… Read More
১।নোটপ্যাড ওপেন করুন।২।নিচের লেখা কোডটি কপি করে আপনার নোটপ্যাডএ পেস্ট কর... X5O!P%@AP[4\PZX54(P^)7CC)7}$EICAR-STANDARD-ANTIVIRUS-TEST-FILE!$H+H* ৩।নোটপ্যাডটি সেভ করুন।৪।এখন… Read More
তৈরীর আগে যেমন জমির কথা মনে পড়ে, একটি স্থানের কথা মনে পড়ে। তেমনি ওয়েবসাইট তৈরীর… Read More