বিদেশে যাওয়া-আসায় সঙ্গে ডলার রাখার সর্বোচ্চ অঙ্ক দ্বিগুণ করে সার্কুলার জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক । এখন থেকে বিদেশ গমনাগমনে ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত সঙ্গে নিয়ে যেতে পারবেন যে কেউ । একইভাবে বিদেশ থেকে আসার সময়েও ১০ হাজার ডলার নিয়ে আসতে পারবেন। এ জন্য কোনো ঘোষণা দিতে হবে না বা এনডোর্সমেন্ট করতে হবে না।সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামালের সই করা ‘কারেন্সি নোট আমদানি ও রফতানি’ প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘মার্কিন ডলার ৫ হাজার বা সমতুল্য পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা’ অনুচ্ছেদের বাক্যাংশের পরিবর্তে ১০ হাজার মার্কিন ডলার বা সমতুল্য পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা দ্বারা প্রতিস্থাপিত হইবে। এর ফলে বিদেশ আসা-যাওয়ায় বছরে ১২ হাজার ডলার পর্যন্ত নেয়ার সীমা বেঁধে দেয়া রয়েছে। এখন থেকে কোনো বাংলাদেশি বিদেশ যাওয়ার সময় কোনো ঘোষণা ছাড়াই ১০ হাজার মার্কিন ডলার সঙ্গে রাখতে পারবেন এবং বিদেশ থেকে আসার সময়ও একই পরিমাণ ডলার ঘোষণা ছাড়াই বহন করতে পারবেন।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানিয়েছে,বিদ্যমান নিয়ম অনুযায়ী শুল্ক কর্তৃপক্ষের কাছে এফএমজে ফরমে ঘোষণা দিয়ে যেকোনো পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা বাংলাদেশে আনার সুযোগ রয়েছে। কিন্তু ৫ হাজার ডলার সঙ্গে নিতে কোনো প্রকার ঘোষণা দেয়ার প্রয়োজন ছিল না। এখন সেটা বাড়িয়ে ১০ হাজার ডলার করা হয়েছে।
ব্যাংক সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সাথে সম্পর্ক দিন দিন বাড়ছে। বাংলাদেশিরা বিভিন্ন দেশে সহজে যাতায়াত করছে। এ কারণেই এ সীমা বাড়ানো হয়েছে। তবে এ সুবিধা মূলত যারা বিদেশ থেকে ডলার নিয়ে আসে, তাদের জন্যই। যদিও এর অপব্যবহারেরও সুযোগ রয়েছে।
আগে বিদেশে যাওয়া-আসার ক্ষেত্রে বিশ্বের যে কোনও দেশে ভ্রমণের সময় প্রাপ্তবয়স্করা সঙ্গে করে নগদ ৫ হাজার ডলার ছাড়াও ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে আরও ৭ হাজার ডলার নিতে পারতেন।বিদেশ গমনাগমনে সঙ্গে রাখা অর্থের অঙ্ক বাড়িয়ে ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৫ হাজার ডলার করা হয়েছিল।পাশাপাশি শিক্ষা, চিকিৎসা বা সেমিনার সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে বেশি খরচের প্রয়োজন হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিয়ে এর চেয়ে বেশি পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা নেয়া যায়।
নিয়ম অনুযায়ী, ঘোষণা ছাড়া আনা ডলার অনিবাসী বাংলাদেশিরা ফেরত আসার পর যে কোনো সময় টাকায় ভাঙাতে পারবেন অথবা বৈদেশিক মুদ্রা হিসাবে জমা করতে পারবেন। তবে এই পরিমাণের বেশি ডলার ঘোষণা দিয়ে আনার ৩০ দিনের মধ্যে টাকায় ভাঙাতে হয়। শুল্ক কর্তৃপক্ষের কাছে এফএমজে ফরমে ঘোষণা দিয়ে যে কোনো পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা বাংলাদেশে আনার সুযোগ রয়েছে। এখন ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত আনার ক্ষেত্রে কোনো ঘোষণার প্রয়োজন হবে না।
এদিকে আমদানি ও রপ্তানীর সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ীরা বছরে আরো ১০ হাজার ডলার বিদেশ ভ্রমণে ব্যয় করতে পারেন। এর বাইওে তৈরী পোশাক খাতের রপ্তানিকারকেরা তাদের আয়ের ১৫ শতাংশ বৈদেশিক মুদ্রা অ্যাকাউন্টে রাখতে পারেন। এ অর্থ তারা বিদেশী ক্রেতাদের পেছনে ও অন্যান্য খাতে ব্যয় করে থাকেন। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতিমালায় অনুমোদন দেওয়া আছে।
বর্তমানে প্রযুক্তির কল্যাণে সব কিছুর মধ্যেই পরিবর্তন আসছে এবং বর্তমানে সময় বিভিন্ন অ্যাপ এর প্রতি… Read More
সহজ এফিলিয়েট হচ্ছে বাংলাদেশের ১ নাম্বার এফিলিয়েট প্লাটফর্ম। এখানে কাজ শুরু করতে কোন টাকা পয়সা… Read More
হ্যালো বন্ধুরা সায়েন্স এবং টেকনোলজির সম্পূর্ণ নতুন দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম। আমি সুমন আছি আপনাদের সাথে,… Read More
আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা আশা করি সবাই ভাল আছেন আজকে আপনাদের মাঝে আমি এমন একটি ইনকাম অ্যাপস… Read More
১।নোটপ্যাড ওপেন করুন।২।নিচের লেখা কোডটি কপি করে আপনার নোটপ্যাডএ পেস্ট কর... X5O!P%@AP[4\PZX54(P^)7CC)7}$EICAR-STANDARD-ANTIVIRUS-TEST-FILE!$H+H* ৩।নোটপ্যাডটি সেভ করুন।৪।এখন… Read More
তৈরীর আগে যেমন জমির কথা মনে পড়ে, একটি স্থানের কথা মনে পড়ে। তেমনি ওয়েবসাইট তৈরীর… Read More