এতে টাকাও বাঁচে আবার উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের সাধও পূরণ হয়। আর এজন্যই পুরাতন, ব্যবহারকৃত, কিংবা সেকেন্ড হ্যান্ড পণ্য ক্রয়-বিক্রয় বিশ্বজুড়ে প্রচলিত। এজন্য আলাদা মার্কেটপ্লেসও আপনি দেখে থাকবেন।
এখন আপনি যদি আপনার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি বিক্রি করে দিতে চান, অথবা অন্য কারো কাছ থেকে তার ব্যবহৃত ফোনটি কিনতে চান, তাহলে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে। অন্যথায় ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন। আপনি যাতে ব্যবহৃত ফোন বিক্রি করে কিংবা সেকেন্ড হ্যান্ড ফোন কিনে না ঠকেন, সেজন্যই এই পোস্ট।
Youtube বলে দেবে ইউটিউব এ কতটা সময় কাটালেন
এখনকার সময়ে কিছুদিন পর পর স্মার্টফোন চেঞ্জ করে নতুন স্মার্টফোন কেনা একটা ট্রেন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে। মধ্যবিত্তদের ক্ষেত্রে নতুন ফোন কেনার আগে পুরাতন ফোনটি একটা ভালো দামে বিক্রি করাটা খুবই জরুরি। তবে পুরাতন ফোনটি বিক্রির আগে আপনাকে কিছু কাজ অবশ্যই করা উচিত। এতে করে আপনার কোনো ব্যক্তিগত তথ্য বেহাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না আবার ফোনটির ভালো একটা দাম পাবেন।
পুরাতন ফোনটিকে বিক্রির জন্য প্রস্তুত করার আগে প্রথম কাজ হলো আপনার স্মার্টফোন থেকে আপনার নিজের সিমকার্ডটি খুলে নেয়া। কারণ, সিমকার্ড আপনার একান্তই ব্যক্তিগত এবং আপনি আপনার নতুন ফোনে হয়ত এই সিমকার্ডটি ব্যবহার করতে চাইবেন। তাছাড়া আপনার অনেক গুরুত্বপূর্ণ কন্টাক্টও এই সিমে থাকতে পারে। তাই একটা সিম ইজেকশন টুল দিয়ে সিমকার্ড খুলে রাখুন।
আজকালকের স্মার্টফোনগুলোতে যথেষ্ট পরিমাণ অনবোর্ড স্টোরেজ থাকে বলে অনেকেরই মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা লাগে না। কিন্তু যদি আপনি মেমোরি কার্ড ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন, তাহলে মনে করে সেটি খুলে রাখুন। তবে মেমোরি কার্ড খোলার আগে অবশ্যই ফোনটি বন্ধ করে নিন অথবা স্টোরেজ অপশন থেকে আনমাউন্ট করে নিন। তা না হলে আপনার মূল্যবান ডেটা করাপ্ট হয়ে যেতে পারে।
এবার আপনার কাজ হলো ফোনটিকে সম্পূর্ণভাবে ইরেজ করে এর সব সেটিংস ফ্যাক্টরিতে থাকা অবস্থায় যেমন ছিল তেমনভাবে নিয়ে আসা। তবে তার আগে আপনার ফোনের সব ডেটা আপনার মেমোরি কার্ডে বা পিসিতে ব্যাকাপ করে নিন।
পাশাপাশি যেসব জিনিস আপনার ক্লাউড একাউন্টে সিঙ্ক হয় সেগুলোর সর্বশেষ অবস্থা আপনার গুগল কিংবা অ্যাপল একাউন্টে (উদাহরণস্বরূপ) সিঙ্ক হয়েছে কি না তা চেক করে নিন। যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে তবেই ফোন রিসেট দিন। রিসেট দেওয়ার সময় ফোনের ব্যাটারি পর্যাপ্ত রাখা উচিত। চাইলে চার্জার কানেক্ট করে নিতে পারেন।
এখন আপনার কাজ হবে ফোনটির বাইরের দিকটা পরিষ্কার করে ক্রেতাকে আকৃষ্ট করে ফোনটির একটি ভালো দাম নিশ্চিত করা। স্থায়ী স্ক্র্যাচ কিংবা ডেন্ট নিয়ে আপনার হয়ত কিছু করার নেই কিন্তু চাইলেই আপনি ফোনের ধুলাবালি আর আঙ্গুলের ছাপগুলো মুছে নিতে পারেন। এক্ষেত্রে শুকনো নরম কাপড়ই যথেষ্ট। তবে চাইলে একটু গ্লাস ক্লিনিং লিকুইড যোগ করে নিতে পারেন।
যত্ন নিয়ে ফোন ব্যবহার করে থাকলে এটাও নিশ্চিতভাবেই বলা যায় যে আপনি আপনার ফোনের বাক্সটিও খুব যত্ন করে রেখে দিয়েছেন। যদি তাই হয় তাহলে ফোনটি আবার বাক্সে ভরে ফেলুন। ফোনটির সাথের চার্জার ও অন্যান্য এক্সেসরিজ যদি থেকে থাকে তাহলে সেগুলোও সাথে দিয়ে দিন। এতে করে ক্রেতা পাওয়া আরো সহজ হবে এবং আপনি ভালো একটা দামও পাবেন।
বর্তমানে প্রযুক্তির কল্যাণে সব কিছুর মধ্যেই পরিবর্তন আসছে এবং বর্তমানে সময় বিভিন্ন অ্যাপ এর প্রতি… Read More
সহজ এফিলিয়েট হচ্ছে বাংলাদেশের ১ নাম্বার এফিলিয়েট প্লাটফর্ম। এখানে কাজ শুরু করতে কোন টাকা পয়সা… Read More
হ্যালো বন্ধুরা সায়েন্স এবং টেকনোলজির সম্পূর্ণ নতুন দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম। আমি সুমন আছি আপনাদের সাথে,… Read More
আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা আশা করি সবাই ভাল আছেন আজকে আপনাদের মাঝে আমি এমন একটি ইনকাম অ্যাপস… Read More
১।নোটপ্যাড ওপেন করুন।২।নিচের লেখা কোডটি কপি করে আপনার নোটপ্যাডএ পেস্ট কর... X5O!P%@AP[4\PZX54(P^)7CC)7}$EICAR-STANDARD-ANTIVIRUS-TEST-FILE!$H+H* ৩।নোটপ্যাডটি সেভ করুন।৪।এখন… Read More
তৈরীর আগে যেমন জমির কথা মনে পড়ে, একটি স্থানের কথা মনে পড়ে। তেমনি ওয়েবসাইট তৈরীর… Read More