আপনি যদি ভাল ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্টের কাজ পারেন তবে যেসব গ্রাহক তাদের নতুন ওয়েবসাইট তৈরি বা পুরাতন ওয়েবসাইট নতুঙ্করে সাজাতে চায়, তাদের কাছ থেকে অর্ডার নিয়ে ওয়েব ডিজাইনের কাজ করে আয় করতে পারেন।
যদি আপনার ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্টের কাজ জানা না থাকে তাহলে আগে প্রশিক্ষণ নিয়ে কাজ শিখুন এবং তারপর শুরু করুন। দিন দিন ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্টের কাজের চাহিদা বাড়ছে কারণ এখন প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানই চায় নিজেদের একটি করে ওয়েবসাইট। তাছাড়া ব্যক্তি পর্যায়েও দিন দিন ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইটের চাহিদা বাড়ছে। আপনি অফলাইন বা আপনার নিজের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে প্রোমোশন করে কাজ পেতে পারেন।
যদি আপনি অনলাইনে সহজ কাজ খুঁজেন এবং মাসে ১০০ থেকে ২০০ ডলার ইনকাম করতে চান তবে মাইক্রো-ওয়ার্কার হিসাবে কাজ করতে পারেন।
মাইক্রো-ওয়ার্কার হিসাবে আপনি বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন কাজ করতে পারেন যেমন একটি বস্তু সনাক্তকরণ, বিভিন্ন সাইটে রেটিং এবং মন্তব্য করা, ওয়েবসাইট ভিজিট করা, ভিডিও দেখা, কন্টাক ডিটেইলস খোঁজা, ছোট ধরনের ওয়েব রিসার্চ করা, ছোট কন্টেন্ট লেখা ইত্যাদি।
অনেক ওয়েবসাইট আছে যেমন mTurk, মাইক্রোওয়ার্কার, SEOClerk, ClickWorker, GigWalk যেখানে আপনি মাইক্রো-ওয়ার্কার হিসাবে কাজ করতে পারেন এবং অতিরিক্ত আয় উপার্জন করতে পারেন।
Fiverr এমন একটি ওয়েব প্লাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার ডিজিটাল কন্টেন্ট বিক্রি করে ইনকাম করতে পারেন। Fiverr এর ওয়েবসাইটে যান এবং দেখুন আপনি ঠিক কোন ধরনের কাজ করতে পারেন। যে কোন একটি গিগস বা ডিজিটাল কন্টেন্ট তৈরি করুন এবং ফিভার এ দিয়ে মানুষকে জানাতে পারেন আপনার কন্টেন্ট সম্পর্কে।
ফিভার এ যে কোন কন্টেন বিক্রি হয় সর্বনিম্ন ৫ ডলারে। তাই যদি আপনি মাত্র ১টি ডিজিটাল কন্টেন্ট বা সেবা ডেভেলপ করেন এবং এটি যদি প্রতিদিন ১বারও বিক্রি হয় তাহলে মাসে আপনি সর্বনিম্ন ১৫০ ডলার ইনকাম করতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় একটা ক্রেজি বিষয়ে পরিণত হয়েছে। আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী বা যা করতে ভালোবাসেন এমন যে কোন বিষয় নিয়ে ভিডিও ধারন করা শুরু করতে পারেন এবং তা আপনার ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করতে পারেন। আপনার ইউটিউব চ্যানেল যে কোন বিষয় নিয়ে হতে পারে যেমন, কোন শিক্ষণীয় বিষয়, ভ্রমন, এন্টারটেইনমেন্ট সহ যে কোন কিছুই।
প্রফেশনাল ক্যামেরা লাইট, ক্রু, অভিনেতা নিয়ে ভিডিও তৈরি করতে হবে এমন কোন কথা নাই। এমন অনেক সফল ইউটিউবার আছে যারা শুধু তাহের হাতের স্মার্ট ফোন দিয়েই ভিডিও করে ইউটিউবে প্রকাশ করে সফল হয়েছে। অবশ্য এখন ইউটিউবের নতুন নীতিমালা অনুযায়ী আপনার চ্যানেলে যদি ১০০০ সাবস্ক্রাইবার থাকে আর আপনার ভিডিওগুলোর মোট ৪০ হাজার ঘন্টা দেখা হয় তাহলে আপনি ইউটিউবে মানিটাইজেসন করে ইউটিউব থেকে ইনকাম শুরু করতে পারেন।
আপনাকে কেবল YouTube- এ নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে হবে এবং YouTube পার্টনার হতে হবে। ভাল ভিডিও হলে মানুষ দেখবেই আর যত বেশি ভিউ ততো বেশি অ্যাড থেকে রেভিনিউ।
মানুষ দিন দিন খুব বেশি অনলাইন কেনা কাটার প্রতি নির্ভরশীল হয়ে যাচ্ছে। যার ফলে ই-কমার্স সাইট বা অনলাইন মার্কেট প্লেসে জমজমা অবস্থা। আর তাইতো আমাজন আলিবাবার মত প্রতিষ্ঠানের মালিকরা আজ পৃথিবীর সেরা ধনী। আপনি চাইলে নিজেই অথবা বন্ধু বান্ধব মিলে শুরু করতে পারেন নিজেদের ই-কমার্স সাইট।
তবে ই-কমার্স সাইট করে সফল হতে হলে আপনাকে কিছু ট্রিক্স অবলম্বন করতে হবে। আপনার আসে পাশের সেই পন্য গুলো নিয়ে কাজ করুন যে গুলো এখনো অনলাইনে সচরচর পাওয়া যায় না। মানুষের দোরগোড়ায় ভাল মানের পন্য পৌঁছে দিন প্রতিদ্বন্দ্বী মার্কেটের তুলনায় কিছুটা কম মূল্যে। সফলতার জন্য এই ২টি টিপস আপনাকে এগিয়ে রাখবে বাজারে।
বিশ্বাস করুন আপনি যত টা কঠিন ভাবছেন এটা করা তার থেকে অনেক সহজ শুধু আপনাকে শুরু করতে হবে এবং ধর্য ধরে এগিয়ে যেতে হবে।
অনলাইনে ভাল অঙ্কের ইনকাম করার অন্যতম একটা উপায় হল ডোমেন ট্রেডিং বা ডোমেইন ব্যবসা যা আপনি অনলাইন করতে পারেন। তবে এই ব্যবসায় আপনাকে ডোমেইন কেনার জন্য কিছু বিনিয়োগ করতে হবে।
ডোমেইন ট্রেডিং এর ব্যবসা শুরু করার আগে অবশ্যই আপনাকে বিস্তারিত জেনে বুঝে তারপর শুরু করতে হবে। আপনি যদি না বুঝে এই লাইনে ইনভেস্ট করেন তবে আপনার পুরো টাকাটা লস হয়ে যেতে পারে। তাই আগে ডোমেইন ট্রেডিং কি, ভবিষ্যতে কোন ডোমেইন নাম এর চাহিদা হতে পারে এগুলো ভালভাবে রিসার্চ করে তারপর এই ব্যবসায় নামুন।
ডোমেইন ট্রেডিং এর জন্য আপনি ১০ ডলার বা তার কম মূল্যে গো-ড্যাড্ডি বা অন্য ডোমেইন হস্টার থেকে ডোমেইন কিনে রাখতে পারেন এবং ভবিষ্যতে তা শত শত ডলারে বিক্রি করতে পারেন।
তবে এই ব্যবসায় সফলতা পুরোটাই নির্ভর করবে আপনার দক্ষতার উপর। আপনাকে বুঝতে হবে ভবিষ্যতে কোন ডোমেইন নেম এর চাহিদা হবে এবং সেটা কিনে ফেলা। তারপর কোন প্রতিষ্ঠান যখন ঐ ডোমেইন কিনতে চাইবে সে আপনার সাথে যোগাযোগ করবে। আর তখন দাম নির্ধারণ পুরোটাই আপনার হাতে থাকবে। এছাড়া বিভিন্য অনলাইন ডোমেইন নিলামে আপনি আপনার হাতে থাকা ডোমেইন গুলো উঠাতে পারেন এবং ভাল দামে বিক্রি করতে পারেন।
ডোমেন ট্রেডিং এর মতই ওয়েবসাইট ফ্লিপিং অনলাইনে ডলার ইনকাম করার জন্য আরও একটি ভাল ব্যবসা। এখানে আপনি ডোমেইন বিক্রি করবেন না, বিক্রি করবেন ওয়েবসাইট।
ওয়েবসাইট ফ্লিপিং এর জন্য আপনাকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে, তারপর এটি ৩ থেকে ৬ মাস বা তার বেশি সময় ধরে বড় করুন এবং এই ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম শুরু করুন।
২-৩ মাস জন্য ইনকাম করার পরে, আপনি Flippa এবং অন্যান্য ওয়েবসাইট ফ্লিপিং নিলামে সেই সাইটটি বিক্রির জন্য উঠাতে পারেন। আপনি সহজেই আপনার বানানো এই ওয়েবসাইটটি ১৫ থেকে ২০ গুন বেশি দামে বিক্রি করতে পারবেন।
স্টক ট্রেডিং এবং ফরেক্স ট্রেডিং তাদের জন্য অনলাইন ইনকামের একটি অত্যন্ত লাভজনক উপায় যাদের স্টক ট্রেডিং এবং ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কে ভাল ধারণা আছে।
ইন্টারনেটে স্টক ট্রেডিং এবং ফরেক্স ট্রেডিং এর উপর বিনামূল্যে বা প্রিমিয়াম কোর্স পাওয়া যায় যেগুলির মাধ্যমে অনলাইনে ট্রেডিংয়ের খুটি নাটি সহ সব জানতে পারবেন। এছাড়া বিভিন্ন অর্থনৈতিক অনলাইন নিউজপেপার পরেও আপনি স্টক ট্রেডিং এবং ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কে ভাল ধারণা পেতে পারেন। তবে হ্যাঁ
যথেষ্ট জ্ঞান ছাড়া এই বাজারে প্রবেশ কর খুবই ঝুঁকিপূর্ণ এটা মাথায় রাখবেন।
ছবি তোলা যদি আপনার পছন্দের হবি হয়ে থাকে তবে আপনার এই হবি দিয়ের মাসে হাজার ডলার ইনকাম করতে পারেন। আপনি আসেপাসের প্রকৃতি, স্থান, মানুষ, জিনিস, খাবার, সহ যে কোন কিছুর ভাল ছবি তুলুন এবং সেগুলো অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন।
শাট্টারস্টক, ফোটোলিয়া, আইস্টকফটো, ফটোবিককেটের মত বড় বড় সাইটগুলি রয়েছে যেখানে আপনি আপনার তোলা ফটো জমা দিতে পারেন।
যখনই কোনও গ্রাহক আপনার তোলা কোন ছবি কিনবে, আপনি আপনার ছবির নির্দিষ্ট মূল্য পেয়ে যাবেন।
আচ্ছা সারা দিন তো আমরা আমাদের স্মার্ট ফোন নিয়েই থাকি। তো কেমন হয় যদি সারা দিনের কাজের মাঝে এই স্মারতফোন দিয়েই কিছু টাকা ইনকাম করা গেলে। নিশ্চয় মন্দ হতো না। আপনি আপনার স্মার্টফোনের মাধ্যমে কিছু সহজ কাজ করে ডলার ইনকাম করতে পারেন। স্মার্ট ফোন দিয়ে ইনকাম করার জন্য এমন অনেক এপ্লিকেশন আছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি মাসে ১০০ থেকে ১৫০ ডলার অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন।
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ইনকাম করার জন্য আপনাকে যে কাজ করতে হবে তার মধ্যে অন্যতম হল অ্যাপ রেফার করে আয় , কিছু ছোট সার্ভে করতে হবে, অন্য ওয়েবসাইটে সাইনআপ করতে হবে, গেম খেলতে হবে, ভিডিও দেখতে হবে, ইত্যাদি ।
সোশ্যাল মিডিয়া শুধু বন্ধু, পরিবার, সহকর্মী বা অনলাইন ফ্রেন্ডদের সাথে যোগাযোগ রাখার মাধ্যম হিসাবে নয়। আপনি চাইলে রাখতে স্যোসাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রতিমাসে বাড়তি ইনকাম করতে পারেন। আপনি আপনার সকল স্যোসাল মিডিয়া যেমন
আপনার যদি ফেসবুকে ৫০০০ এর উপর ফ্যান সহ কোন ফ্যানপেজ থাকে অথবা অন্য স্যোসাল মিডিয়া যেমন টুইটার, গুগল প্লাস, ইন্সটাগ্রাম বা লিঙ্কডিনে নির্দিষ্ট পরিমানে ফলোয়ার থাকে তবে আপনি বিভিন্ন সাইট বা ব্র্যান্ডের প্রোমোশন করে ইনকাম করতে পারেন।
বর্তমানে প্রযুক্তির কল্যাণে সব কিছুর মধ্যেই পরিবর্তন আসছে এবং বর্তমানে সময় বিভিন্ন অ্যাপ এর প্রতি… Read More
সহজ এফিলিয়েট হচ্ছে বাংলাদেশের ১ নাম্বার এফিলিয়েট প্লাটফর্ম। এখানে কাজ শুরু করতে কোন টাকা পয়সা… Read More
হ্যালো বন্ধুরা সায়েন্স এবং টেকনোলজির সম্পূর্ণ নতুন দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম। আমি সুমন আছি আপনাদের সাথে,… Read More
আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা আশা করি সবাই ভাল আছেন আজকে আপনাদের মাঝে আমি এমন একটি ইনকাম অ্যাপস… Read More
১।নোটপ্যাড ওপেন করুন।২।নিচের লেখা কোডটি কপি করে আপনার নোটপ্যাডএ পেস্ট কর... X5O!P%@AP[4\PZX54(P^)7CC)7}$EICAR-STANDARD-ANTIVIRUS-TEST-FILE!$H+H* ৩।নোটপ্যাডটি সেভ করুন।৪।এখন… Read More
তৈরীর আগে যেমন জমির কথা মনে পড়ে, একটি স্থানের কথা মনে পড়ে। তেমনি ওয়েবসাইট তৈরীর… Read More