Cloud Hosting ক্লাউড হোস্টিং কি? ক্লাউড হোস্টিং এর সুবিধা অসুবিধা সমূহ-
হোস্টিং জগতের সর্বাধুনিক টেকনোলজি হলো Cloud Hosting। সাধারণত আমরা যখন কোন ওয়েবসাইট হোস্ট করি তা একটি সার্ভারে রাখা হয়, কিন্তু ক্লাউড হোস্টিং এর ক্ষেত্রে অনেকগুলা সার্ভারে আপনার ওয়েব সাইট ডাটা সেভ থাকে এবং সেখান থেকে ইউজারের কাছে পৌছায়। এতে আপনার ওয়েব সাইটের স্পীড অনেকটাই বেড়ে যায়।
ইংরেজি (English) ডিকশনারির ১০টি দীর্ঘতম শব্দ।
বিশ্বের সকল বড় বড় প্রতিষ্ঠান এখন ক্লাউড হোস্টিং ব্যবহার করে থাকে। অনেক ভিজিটরের লোড নিতে ক্লাউড হোস্টিং এর কোন তুলনা হয় না।
ডেডিকেটেড সার্ভার (Dedicated Servers) কি?
সার্ভিসের উপর ভিত্তি করে ক্লাউড হোস্টিংকে চারটি ভাগে ভাগ করা যায-
১। Public cloud: এক ধরনের ক্লাউড সার্ভিস যা সাধারন ব্যবহারকারী ব্যবহার করেন।
২। Private cloud: এই সার্ভিসটি শুধুমাত্র নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ব্যবহারকারিগন ব্যবহার করতে পারবে।
৩। Hybrid cloud সার্ভিস হল যেটা পাবলিক এবং প্রাইভেট দুইটার সংমিশ্রণে তৈরি।
৪। Community cloud সার্ভিস এটি একাধিক প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করতে পারেন।
ক্লাউড হোস্টিং এর সুবিধা-
ক্লাউড হোস্টিং একটি লোড ব্যলেন্সিং, উচ্চ সিকিউর এবং রিসোর্স সংবলিত সার্ভার যা, অসংখ্য সার্ভারের সমন্বয়ের এটি ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত থাকে। ফলে ক্লাউড হোস্টিং এর আপটাইম প্রায় ১০০ % থাকে।
ওয়েব হোস্টিং(Web hosting) কেনার আগে সতর্কতা।
আমরা সাধারনত যখন কোন হোস্টিং কোম্পানি হতে হোস্টিং কিনে থাকি তখন হোস্টিং প্রোভাইডাররা একটি সিপ্যানেল সিস্টেম দিয়ে থাকেন। সেক্ষেত্রে আপটাইম কখনোই ১০০ % হয়ে থাকে না। আবার দেখা যায যে, বেশি সিপিউ ব্যবহারের কারনে সার্ভার ডাউন হতে থাকে, যার ফলে আমাদের সেবা নিতে সমস্যা হয়, এবং হঠাৎ করে যদি কোন ওয়েবসাইটে প্রচুর ভিজিটর বৃদ্ধি পায় তখন সার্ভারের লোড নিতেও সমস্যা হয়। সেক্ষেত্রে, ক্লাউড হোস্টিং ব্যবহার করার কারনে এসকল অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয় না।
IllinHost এ কিভাবে সি প্যানেলে অটো লগিন করবেন
Cloud Hosting -ব্যবহারিত ওয়েবসাইটের ভিজিটর যদি হঠাৎ বেড়ে যায় সেক্ষেত্রে সিপিউ বেশি ব্যবহার হতে থাকে আর তখনই, অন্যান্য সার্ভারের সাথে যুক্ত হয়ে নিরবিছিন্ন সেবা দিয়ে থাকে। আবার কোন সার্ভার ডাউন হয়ে গেলে ওয়েবসাইটির সাথে আরেকটি সার্ভার যুক্ত হয়ে যায়। যার জন্য ক্লাউড হোস্টিং-এ সাধারনত এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে আপনার ওয়েব সাইটটি কখনোই ডাউন হয়ে যাবে না কারন ক্লাউড সার্ভারে আপনার তথ্য গুলো একাধিক সার্ভারে হোস্ট করা হয়ে থাকে, তাই একটি সার্ভার ক্রাস হলে বা ডাউন হলে আপনার ওয়েব সাইটটি অন্য সার্ভার হতে দেখা যাবে। ফলে ক্লাউড হোস্টিং- ওয়েব সাইটে আপটাইম ১০০ % নিশ্চিত হয়ে থাকে।
7 সবচে ভালো এবং সেরা ওয়েব হোস্টিং কোম্পানি
এছাড়া কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্খা থাকে যার জন্য, প্রয়োজনীয় তথ্যর নিরাপত্তা প্রদান ও সংরক্ষনের জন্য অনেকেই ক্লাউড হোস্টিং-এ ব্যাকআপের মাধ্যমে তথ্য সংরক্ষনের সুবিধা পেয়ে থাকেন।
ডোমেইন কেনার আগে যে বিষয় দেখবেন
ক্লাউড হোস্টিংয়ে সিডিএন সুবিধা থাকায় ভিজিটরগন ওয়েবসাইট ভিজিট করলে সবচেয়ে কাছাকাছি হোস্টিং সার্ভার হতে, দ্রুত ডাটা চলে আসে ফলে ওয়েবসাইট ফাস্ট হয়।
যেহেতু ক্লাউড হোস্টিং-ব্যবহারের জন্য আলাদা কোন সফ্টওয়্যার কেনার বা কোন হার্ডওয়্যারের ও প্রয়োজন হয় না তাই বাড়তি খরচ হয় না এবং আপনি যতটুকু ব্যবহার করবেন শুধুমাত্র ততটুকুর জন্যই আপনাকে টাকা খরচ করতে হবে।
ডোমেইন কি ? কিভাবে ডোমেইন নাম পছন্দ করবেন?
ক্লাউড হোস্টিং উচ্চ সিকিউর সম্পুর্ন সার্ভিস, এটাই কোন প্রকার DDos অ্যাট্যাক বা সার্ভার ডাউন করার মত হ্যাকিং হতে ক্লাউড হোস্টিং-এ সম্পুর্ন নিশ্চিত থাকা যায়। কারন DDos অ্যাট্যাক দিয়ে সার্ভার ডাউন হতে অনেক টাইম লাগে ফলে SysAdmin attack প্রতিরোধ করার সুযোগ পাই।
ক্লাউড হোস্টিং এর অসুবিধা-
ক্লাউড হোস্টিং বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে বড় অসুবিধা হল এটি বেশ ব্যয়বহুল। তাই এটি বেশি খরচের কারনে অনেকের পক্ষে ক্লাউড সার্ভার ব্যবহার করা সম্ভব হয় না।
ডেডিকেটেড সার্ভারের অ্যাপ্লিকেশন, প্রোগ্রাম এবং কর্মক্ষমতার সকল নিয়ন্ত্রন থাকে ইউজারের উপর। কিন্তু ক্লাউড সার্ভারে ইউজারের হাতে সম্পুর্ন নিয়ন্ত্রন থাকে না, তাই বাস্তবে আপনার ওয়েবসাইটের তথ্য কোন সার্ভারে থাকবে তা আপনার কন্টোলের বাইরে, এজন্যই ক্লাউড হোস্টিং-এ পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নাও থাকতে পারে।
Ahasun ahamed Suage
Valo post
Farhan Shuaib
Nice post
Md Nazmul Islam
Great
Jahid Al Azom
Informative post