
ইন্টারনেটে আয় বলতে দুটি পদ্ধতি জনপ্রিয়। একটি ফ্রিল্যান্সিং, ডাটা এন্ট্রি থেকে শুরু করে গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং ইত্যাদি। অপরটি ক্লিক করে আয় বা পিটিসি। প্রথমটির সমস্যা হচ্ছে কাজ পাওয়ার জন্য সারা বিশ্বের অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হয়। শুরুতে বিষয়টি অনেকের কাছে একদিকে বিরক্তিকর অন্যদিকে কঠিন মনে হয়। বিশেষ একটি বিষয়ে নিজেকে দক্ষ হিসেবে তুলে না ধরা পর্যন্ত কাজ পাওয়া যায় না। পরেরটির সমস্যা হচ্ছে যে কেউ এভাবে আয় করতে পারেন, যদি তাকে আয় বলা যায়। সারামাস চেষ্টা করে হয়ত কয়েক ডলার আয় হতে পারে। কখনো কখনো মনে হয় সেজন্য ইন্টারনেট ব্যবহারের যে খরচ সেটাও পাওয়া যায় না। এই দুইয়ের মাঝামাঝি ব্যবস্থা হচ্ছে এমন কাজ যা মোটামুটি সবাই করতে পারেন, আয় পিটিসি থেকে বেশি। মাইক্রোওয়ার্কার্স এধরনের কাজের যায়গা। আগে একবার মাইক্রোওয়ার্কার্স সম্পর্কে লেখা হলেও ইন্টারনেটে তাদের সম্পর্কে প্রশংসাসুচক রিভিউ না পাওয়ায় লেখাটি ছিল নেতিবাচক। বাংলা-টিউটর সাইটের একজন নিয়মিত পাঠক এখানে কাজ করে টাকা হাতে পেয়েছেন এবং অন্যদের এই সুযোগ কাজে লাগানোর জন্য আবার লিখতে বলেছেন। মুলত তার আগ্রহেই এই লেখা। যারা পিটিসি ব্যবহার করে বিরক্ত তারা এখান থেকে আরো বেশি আয়ের সুযোগ পেতে পারেন। মাইক্রোওয়ার্কাস এর সদস্য হওয়ার নিয়ম অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং বা পিটিসি সাইটের মত। তাদের সাইটে নিজের তথ্য দিয়ে ফরম পুরন করে সদস্য হবেন। ঠিকানা হিসেবে ব্যবহারযোগ্য ঠিকানা দেবেন কারন তারা ডাকযোগে একটি কোড পাঠাবে। টাকা উঠানোর সময় সেটা প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশে সেটা পেতে মাসখানেক সময় লাগতে পারে। ডাকবিভাগের ওপর নির্ভর করতে না পারলে নিজেই পোষ্টঅফিসে খোজ নেবেন। সদস্যপদ পাওয়া যায় ফরম পুরন করার সাথেসাথেই। তখনই কাজ শুরু করা যায়। কাজের তালিকায় সেই মুহুর্তে যে কাজগুলি আছে দেখা যাবে। কোন কাজ করে কত পাওয়া যাবে, আনুমানিক কত সময় লাগবে লেখা রয়েছে। নির্দিষ্ট কাজ করার জন্য সেখানে ক্লিক করুন। কার্জের বিস্তারিত লেখা পাওয়া যাবে। কাজ করতে চাইলে সেজন্য দেয়া লিংকে ক্লিক করুন। সেখানে যা-যা করতে বলা হয়েছে করুন। কাজ করার পর নিশ্চিত করতে একটি কোড ব্যবহার করা প্রয়োজন হতে পারে। অর্থাত কাজ শেষ হলে একটি কোড পাবেন। সেটা কপি করে কাজের বর্ননার নিচের নির্দিস্ট যায়গায় কপি করতে হবে। কয়েকটি কাজের উদাহরন হচ্ছে, কোন সফটঅয়্যার ডাউনলোড করে ইনষ্টল করা, ফেসবুকে নির্দিষ্ট পেজ লাইক করা, কোথাও ভোট দেয়া, টুইটারে কাউকে ফলো করা থেকে শুরু করে রিভিউ লেখা পর্যন্ত। প্রতিটি কাজের জন্য দেয় পরিমান ১ ডলারের মধ্যে। সাধারনত ১০ থেকে ৫০ সেন্ট। পিটিসির তুলনায় যথেষ্ট বেশি। উদাহরনের স্ক্রিনশটে যেমন রয়েছে উইটিউব ভিডিওতে ভোট দেয়ার জন্য ১০ সেন্ট (১ মিনিট), আর ইনসুরেন্স ফরম পুরন করলে ১.৫০ ডলার (৫ মিনিট)। তাদের পরামর্শ হচ্ছে, কোন কাজে বেশি টাকা পাওয়া সেটা দেখে ক্লিক করবেন না। যে কাজ আপনার পক্ষে করা সম্ভব সেকাজ করুন। ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি বিষয়ক কাজ নিয়মিত থাকে। কাজেই সেখানে কাজ করার জন্য এদের সদস্য হওয়া প্রয়োজন হতে পারে। তারা পে-জা (এলার্ট-পে) মাধ্যমে টাকা দেয়। সেখানে একটি কোড ব্যবহার করতে হয় যা ডাকযোগে দেয়া হয়। দৈনিক ঘন্টাখানেক সময় ব্যয় করে সাধারন খরচের টাকা আয় করতে পারেন।
Jowel Das Provas
onek valo post, ebong sobar jonno notun kintu Vy Link ta koi, ? ekdu dile valo hoto, thanks for your post
Freelancer Sabbir
bhaia apnar post gulao sundor
Kibria
Helpful Post
Rifat
খুব ভাল একটা পোস্ট
SH Joy
wow very nice bhaia
Rifat
Greed post
Jakaria
That’s very important post
Jakaria
I know this is importantpost for all others people
Jakaria
Good bro
Rifat
Nice
Md. Apun Babo
Nice post
Md. Apun Babo
Nice post:
Md. Apun Babo
Hi vaiya ami hasan ail sudo name ta veno bojta parcen
MHK Hanif Khan
নতুন কিছু জ্ঞান দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই