অনলাইনে রয়েছে হরেক রকম কাজ। এর যে কোনো একটিতে দক্ষতা থাকলেও খুলে যেতে পারে আয়ের পথ।অনেক বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ছাত্রছাত্রীরা টিফিনের টাকা সঞ্চয় করে ইন্টারনেট চালিয়ে আয় করে লেখাপড়ার খরচ চালিয়ে যাচ্ছে।আবার অনেকের অনলাইয়ে আয়ের অংকটা শুনে কারো কারো চোখ কপালেও উঠে। আবার অনেকে চাকরির পাশাপাশি বতর্মান প্রজন্মের তরুণরা ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করে আয় করছে। তবে অনলাইনে কাজের ক্ষেত্রে দক্ষতা সবচেয়ে বেশি জরুরি।
ঘরে বসে অনলাইনে আয় করা যায়। ইন্টারনেট মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলছে। মানুষ এখন অনলাইনে অর্থ আয়ের জন্য নানা কৌশল প্রয়োগ করছে। অনলাইনে আয়ের নানা পথও তৈরি হয়েছে। অনলাইনে কাজ করে রাতারাতি কোটিপতি বনে যাওয়ার সুযোগ নেই। কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, ওয়েবসাইট ও রিসোর্স আছে, যা কাজে লাগিয়ে অনলাইনে আয় করতে পারবেন।
গুগলে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষবার সার্চ হচ্ছে: মোবাইলে অনলাইনে আয়, অনলাইন ইনকাম ২০২০ , অনলাইনে আয় ২০২০ , অনলাইন ইনকাম সাইট, অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে,মোবাইলে অনলাইনে আয় ২০২০ ,অনলাইনে আয় বিকাশে পেমেন্ট ২০২০ , অনলাইনে আয় করার নিশ্চিত উপায়,
How can I Income from Internet? How can I make a living online? How can I make money from home online? How can I make money online instantly? online income, online earning site, how to earn money online in bangladesh without investment, online income bangladesh 2020 , online earning site bd, online income bangladesh 2020 , online earning bd 2020 , real online earning site.
এভাবে আপনি বুঝতে পারছেন মানুষ কেন দৈনিক লক্ষ লক্ষ বার ইন্টারনেটে সার্চ করছে ।নিশ্চয়ই সবদেশ থেকে অনলাইনে আয় করা সম্ভব।
ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ে আয়ের ক্ষেত্রে বিশ্বের অন্যতম সেরা দেশ বাংলাদেশ। দেশর কয়েক লক্ষ তরুণ-তরুণী অনলাইনে ঘরে বসে ফ্রিল্যান্স আউটসোসিং করে আয় করছে। তবে অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজের দক্ষতা। অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার বিষয়টি সবচেয়ে জনপ্রিয়। বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সারদের দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে ফ্রিল্যান্স কাজের সুযোগ দেয় কয়েকটি ওয়েবসাইট। সেখানে অ্যাকাউন্ট খুলে দক্ষতা অনুযায়ী কাজের জন্য আবেদন করতে হয়। কাজদাতা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী যোগাযোগ করে ফ্রিল্যান্সারকে কাজ দেয়।
নিচের ওয়েবাসাইটে কাজের একাউন্ট খুলে কাজ করার চেষ্টা করুন:
মনে রাখবেন রাতারাতি কিছু হবে না। প্রচন্ড মনোবল,ধৈর্য্য নিয়ে আপনাকে কাজ চালিয়ে যেতে হবে। এক পয়সা দু পয়সা বা এক ডলার দু ডলার করেও আয় শুরু হতে পারে।
১. আপওয়ার্ক –
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইট কোনটি? অন্তত আমার কাছে মনে হয় উত্তরটা হবে ‘আপওয়ার্ক’। এটি প্রথমে ওডেস্ক নামে কার্যক্রম শুরু করে। ২০১৫ সালে সাইটটি ওডেস্ক নাম পরিবর্তন করে আপওয়ার্ক নাম নেয়। তখন আরেকটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম ‘ইল্যান্স’ আপওয়ার্কের সাথে একীভূত হয়। আপওয়ার্কে ফিক্সড এবং ঘন্টা ভিত্তিক (আওয়ারলি) রেটে কাজ পাওয়া যায়। এখান থেকে অর্থ তুলতে পেপাল, পেওনিয়ার এবং ব্যাংক ট্র্যান্সফার পদ্ধতি উপলভ্য আছে।
২. ফাইভার –
ফাইভারে ৫ ডলার থেকে শুরু করে ভাল অ্যামাউন্টের প্রজেক্ট পোস্ট করা হয়। লোগো ডিজাইন, ভয়েস রেকর্ড, আর্টিকেল লেখা, প্রভৃতির জন্য ফাইভার অত্যন্ত জনপ্রিয়। বায়াররা সরাসরি ফ্রিল্যান্সার সার্চ করেও প্রজেক্ট অফার করেন এই সাইটে। ফাইভারে সবই ফিক্সড প্রাইসের প্রজেক্ট (ঘন্টাভিত্তিক কোনো জব ফাইভারে এখনও আসেনি)। ফাইভার থেকে আয়কৃত অর্থ তোলার জন্য পেপাল, পেওনিয়ার এবং ব্যাংক ট্র্যান্সফার পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন।
৩. ফ্রিল্যান্সার ডটকম –
ফ্রিল্যান্সার ডটকম হচ্ছে একদম প্রথম সারিতে থাকা একটি অনলাইন ভিত্তিক জব মার্কেটপ্লেস, যেখানে ফিক্সড প্রাইস এবং আওয়ারলি রেটের প্রজেক্ট পাওয়া যায়। এখানে প্রচুর অনলাইন জব রয়েছে, এবং ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যাও অনেক। কোম্পানিটির হেডঅফিস অস্ট্রেলিয়ায়। ফ্রিল্যান্সার ডটকম থেকে প্রাপ্ত প্রজেক্টে কাজ করে অর্জিত অর্থ উত্তোলন করার জন্য আছে পেপাল, স্ক্রিল, পেওনিয়ার এবং ব্যাংক ট্র্যান্সফার সিস্টেম।
৪. পিপল পার আওয়ার –
লন্ডন, যুক্তরাজ্য ভিত্তিক পিপল পার আওয়ার হচ্ছে অনলাইনে আয় করার অন্যতম জনপ্রিয় সাইট। এখানে ফিক্সড প্রাইস ও আওয়ারলি রেটে প্রজেক্ট পাওয়া যায়। পিপল পার আওয়ার থেকে আয়কৃত অর্থ তোলার জন্য পেপাল, স্ক্রিল, পেওনিয়ার এবং ব্যাংক ট্র্যান্সফার পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন।
৫. নাইনটিনাইন ডিজাইনস –
আপনি যদি ফ্রিল্যান্স ডিজাইনার হয়ে থাকেন, তাহলে ৯৯ডিজাইনস আপনার জন্য বেশ ভালো একটি কাজের জায়গা হতে পারে। এখানে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বায়াররা প্রজেক্ট অফার করেন এবং পেশাদার ডিজাইনারদের দ্বারা লোগো, ওয়েবসাইট ও অন্যান্য গ্রাফিক ডিজাইন করিয়ে নেন। ৯৯ডিজাইনস থেকে আপনার অর্জিত অর্থ তোলার জন্য পেওনিয়ার এবং পেপাল ব্যবহার করতে পারবেন। ৯৯ডিজাইনস যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্র্যানসিস্কো ভিত্তিক একটি বহুজাতিক কোম্পানি, যা অনলাইন ডিজাইনের জন্য সবচেয়ে বেশি পরিচিত।
৬. গুরু ডটকম –
গুরু ডটকম হচ্ছে একটি অ্যামেরিকান ফ্রিল্যান্সিং সাইট, যেখানে ফিক্সড প্রাইস এবং আওয়ারলি- উভয় প্রকারের প্রজেক্ট পাওয়া যায়। গুরু ডটকম থেকে অর্থ উত্তোলনের জন্য পেপাল, পেওনিয়ার ও ব্যাংক ট্র্যান্সফার পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন।
কি কি বিষয়ে কাজ আপনি করতে নিজেকে অগ্রাধিকার দেবেন:
জরিপ, সার্চ ও রিভিউ
অনলাইন জরিপে অংশ নিয়ে অর্থ আয় করতে পারেন। অনেক ওয়েবসাইট জরিপে অংশ নিলে অর্থ দেয়। এ ছাড়া অনলাইন সার্চ ও পণ্যের পর্যালোচনা লিখে আয় করতে পারেন। তবে, এ ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশের পাশাপাশি ক্রেডিট কার্ড বা ব্যাংকিং তথ্য দেওয়া লাগতে পারে। তাই এ ক্ষেত্রে কাজ করার সময় সতর্কভাবে কাজ করতে হবে। এ বিষয়ে কাজের সময় কোনটি প্রকৃত কাজ আর কোনটি স্ক্যাম—যাচাই-বাছাই করে নিয়ে কাজ করতে পারেন।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
ভালো ওয়েবসাইট ছাড়া কোনো ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের কথা চিন্তাই করা যায় না এখন। ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের ওয়েবসাইটটি তৈরির দায়িত্বটি দিয়ে থাকেন বিভিন্ন পেশাজীবী ওয়েব ডেভেলপারদের। আর তারা এই ওয়েবসাইটটি তৈরি করেন একটি ভালো অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে। বিভিন্ন দেশের বিপুলসংখ্যক মানুষ ওয়েব ডেভেলপমেন্টকে নিজের পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছে।
ব্লগিং বা ওয়েবসাই বানিয়ে আয়
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ব্লগাররা প্রচুর অর্থ উপার্জন করছে। ব্লগিংয়ের জন্য ভালো মানের তথ্যসমৃদ্ধ একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। আপনার সাইট থেকে পড়ার বা জানার জন্য যখন পাঠক আসতে থাকবে তখন সেখানে আপনি বিজ্ঞাপন বসিয়ে ব্লগ থেকে আয় করতে পারবেন। আপনি যে বিষয় নিয়ে লিখতে পছন্দ করেন বা অন্যকে জানাতে চান, তাই নিয়ে লিখুন। আপনার কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকলে সেটা নিয়ে ব্লগ করুন। ভালো মানের ব্লগ হলে আপনি গুগল অ্যাডসেন্স পেতে পারেন। এ ছাড়াও নিজের ব্লগে এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমেও আয় করতে পারেন।
ভার্চুয়াল সহকারী
উদ্যোক্তা, পেশাদার এবং ছোট ছোট ব্যবসায়িক দলগুলোর প্রায়ই বিভিন্ন প্রশাসনিক কাজের জন্য সহকারির প্রয়োজন হয়। আর এক্ষেত্রে তারা অযথা অফিসে কর্মী সংখ্যা না বাড়িয়ে অনলাইন মার্কেটপ্লেস থেকে ভার্চুয়াল সহকারী (ভিএ) নিয়োগ করে। একজন ভার্চুয়াল সহকারীর সাধারণত নির্ধারিত সময়সীমা মেনে চলা, ক্লায়েন্ট এবং বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা, অর্ডারগুলো অনুসরণ করে যথাসময়ে ডেলিভারি নিশ্চিত করা, পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন এবং এক্সেল শিটসহ প্রয়োজনীয় ব্যবসায়িক কাগজপত্র তৈরি করা, ক্লায়েন্টের ব্লগ এবং ওয়েবসাইটগুলো পরিচালনা করা ইত্যাদি কাজ করতে হয়। কাজটির জন্য আপনি যোগ্য কিনা দেখুন।
অনুবাদ
বিভিন্ন ভাষায় গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা বা লেখালেখি হচ্ছে। লেখাগুলো পৃথিবীর অন্যান্য ভাষাভাষী মানুষকে পৌঁছে দিতে অনুবাদের কাজ করা হয়। একাধিক ভাষাজ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তিরা ঘরে বসে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের হয়ে এই কাজগুলো করে দেওয়ার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে থাকেন। অনুবাদের কাজ করে উপার্জন করতে আপওয়ার্ক এবং ফাইভারের মতো জনপ্রিয়ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে নিবন্ধন করে আপনি যে ভাষায় দক্ষ হচ্ছেন তা তালিকাভুক্ত করে কাজ করা শুরু করতে পারেন।
প্রশিক্ষণ প্রদান
ইতিপূর্বে পড়ানোর কোনো অভিজ্ঞতা থাকে অথবা নির্দিষ্ট বিষয়ে পারদর্শী হলে আপনি অনলাইনে পড়ানোর মাধ্যমেও আয় করতে পারেন। প্রথমে বিভিন্ন অনলাইন শিক্ষাদান বিষয়ক প্লাটফর্মগুলোতে সাইন আপ করুন। এরপর আপনি যে বিষয়গুলো বা ক্লাসে শেখাতে চান তার একটি তালিকা তৈরি করুন এবং সেখানে আপনার একটি প্রোফাইল তৈরি করুন। এছাড়া নিজেও পোর্টালক বানিয়ে নিজস্ব ভার্চুয়াল শ্রেণিকক্ষ চালু করতে পারেন।
অনলাইনে পণ্য বিক্রি
অনলাইনে নিজের বা অন্যের পণ্য বিক্রির মাধ্যমেও আপনি ভালো মানের উপার্জন নিশ্চিত করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার উপার্জন নির্ভর করবে পণ্য এবং পণ্যের মূল্য অনুযায়ী। আপনি যে প্লাটফর্মে কাজ করবেন তাদের অল্প একটু ফি কাটার পরে বাকিটা আপনি পাবেন। প্রথমে আপনি কী বিক্রি করতে চান তা নির্ধারণ করুন, পণ্যগুলো কেনার মাধ্যমে একটি তালিকা তৈরি করুন। তারপর যে দামে আপনি এগুলো বিক্রি করতে চান তা নির্ধারণ করে বিক্রি করা শুরু করে দেন। দেশের ই-কমার্স মার্কেটপ্লেসের পাশাপাশি আপনি অ্যামাজন, আলিবাবার মতো জনপ্রিয় ই-কমার্স ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করেও এ ধরনের পণ্য বিক্রি করতে পারেন।
কনটেন্ট রাইটিং
ফ্রিল্যান্স কাজের ক্ষেত্রে সবচেয়েজনপ্রিয় কাজগুলোর অন্যতম একটি কাজ হলো কনটেন্ট রাইটিং। আমরা যখন কোনো প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে ঢুকি তখন অনেক সময় বিভিন্ন সুন্দর কথা, কবিতা বা বিবরণ দেখতে পাই। এই কথাগুলো সাধারণত সেই প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ নিজে লেখে না। তারা বিভিন্ন কনটেন্ট রাইটারকে দিয়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে এগুলো লিখিয়ে নেয়। যাদের লেখার হাত ভালো এবং ব্যাকরণ সম্পর্কে ভালো ধারণা আছে, তারা খুব সহজেই কনটেন্ট রাইটিংয়ের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
ডাটা এন্ট্রি
অনলাইনের যত কাজ পাওয়া যায় তার মধ্যে সবচেয়ে সহজ কাজগুলোর একটি হলো ডাটা এন্ট্রি। বিভিন্ন তথ্য এবং উপাত্ত ইন্টারনেটে আপলোড করার মাধ্যমে ডাটা এন্ট্রি করা হয়। নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য হতে পারে উপযুক্ত কাজ। এ কাজগুলো করতে কম্পিউটার সম্পর্কে মোটামুটি ধারণা থাকলেই চলে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে বর্তমানে প্রচুর ডাটা এন্ট্রির কাজ পাওয়া যায়। তবে ডাটা এন্ট্রির কাজের প্রতিদ্বন্দ্বিতা একটু বেশি। কাজটি সহজ হওয়ায় এতে উপার্জনের পরিমাণ খুব বেশি হয় না। তবে ভালো দিক হচ্ছে যে কোনো ব্যক্তি কোনো বিশেষ দক্ষতা ছাড়াই এ কাজ করে কিছু কিছু আয় করতে পারেন। দৈনন্দিন হাত খরচতো চলবে। সংগৃহীত
ইউটিউব থেকে যেভাবে আয় করবেন
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউব থেকেও আপনি আয় করতে পারেন। ভিডিও তৈরি করে অনেকেই ইউটিউব থেকে আয় করছেন। প্রথমে ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও তৈরি করুন। আর আপনার যদি কোনো ভিডিও ক্যামেরা না থাকে তাহলে আপনি এক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন। আপনাকে অবশ্যই মজাদার/শিক্ষণীয় ভালো মানের ভিডিও তৈরি করতে হবে। আপনি যদি উন্নতমানের জনপ্রিয় ভিডিও তৈরি করতে পারেন, বা আপনার চ্যানেল জনপ্রিয় হয় তাহলে আপনি ইউটিউবের অ্যাডসেন্স পার্টনারশিপ থেকেই একটা অফার পেতে পারেন। ওরা আপনাকে পার্টনার করলে প্রতি মাসে একটা ভালো অ্যামাউন্টের টাকা আপনি আয় করতে পারবেন।
আমি অনলাইনে কত টাকা আয় করতে পারবো?
এটা তোমার পরিশ্রম, দক্ষতা আর পদ্ধতির উপর নির্ভর করবে, তুমি চাইলে ৫০০০ থেকে ১০,০০০ টাকা প্রতি মাসে আয় করতে পারবে। আয় সম্পূর্ণ নির্ভর করে তোমার বিশ্বস্ততা ও পরিশ্রমের উপর। এখন, তুমি চাইলে ১৫,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকা বা উপরে ৫০,০০০ প্রতি মাসে উপার্জন করতে পারো। আমার একটা পরামর্শ নিতে পারো, এখানে সত্যিই অনেক টাকা বানানো যায় আর এটা কোন ফাজলামো নয়, তুমি যাই করো গম্ভীর হয়ে করবে আর কঠোর পরিশ্রম করবে। কখনো চুরি, ধোঁকাবাজি করবে না আর তোমার কাজের প্রতি সৎ থাকার চেষ্টা করবে।
আরো পড়ুন >>>
অনলাইনে ছবি বিক্রি করে আয় করুন !
ফ্রিল্যান্সিং কি ?ফ্রিল্যান্সিং কেন করবেন?ফ্রিল্যান্সিং করে কত টাকা আয় করা যায় !
evaakter yasmin
Nice post
evaakter yasmin
Thnk you for ur post
Dipu Roy
ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য
উৎসাহিত করবেন আর ভালো কিছু শেয়ার করার জন্য
Dipu Roy
ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য ,উৎসাহিত করবেন আর ভালো কিছু শেয়ার করার জন্য
evaakter yasmin
onk valo laglo
Dipu Roy
ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য ,উৎসাহিত করবেন আর ভালো কিছু শেয়ার করার জন্য
evaakter yasmin
superb
evaakter yasmin
good post
Dipu Roy
ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য ,উৎসাহিত করবেন আর ভালো কিছু শেয়ার করার জন্য
evaakter yasmin
thank you
Jowel Das Provas
what a post bro. excellent. really it is a very nice post .
Thanks a lot for this post. keep it up… ..
Dipu Roy
ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য ,উৎসাহিত করবেন আর ভালো কিছু শেয়ার করার জন্য
Kibria
helpful post
Dipu Roy
ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য ,উৎসাহিত করবেন আর ভালো কিছু শেয়ার করার জন্য
Me Arman
অনেক সুন্দর একটা পোস্ট
Tomas Roy
nice
Tomas Roy
helping post
Dipu Roy
ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য ,উৎসাহিত করবেন আর ভালো কিছু শেয়ার করার জন্য
Tomas Roy
wow
SD Dipu Roy
Visitor Rating: 5 Stars
SH Joy
Visitor Rating: 5 Stars
SH Joy
khub valo likhsen vai
RahulRidoy
tnx
RahulRidoy
gdfhdffsfs
RahulRidoy
aro valo sohoj kichu dorkr
RahulRidoy
অনেক সুন্দর একটা পোস্ট
RahulRidoy
ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য ,উৎসাহিত করবেন আর ভালো কিছু শেয়ার করার জন্য